Blog

  • পোলার স্থানাংক ব্যবস্থা(Polar coordinate system)

    পোলার স্থানাংক ব্যবস্থা (ইংরেজি: (Polar coordinate System) এক ধরনের দ্বিমাত্রিক স্থানাংক ব্যবস্থা যেখানে সমতলের প্রতিটি বিন্দুর অবস্থান একটি নির্দিষ্ট বিন্দু ও একটি নির্দিষ্ট অক্ষরেখার সাপেক্ষে নির্নয় করা হয়। নির্দিষ্ট বিন্দুটিকে পোলার স্থানাংক ব্যবস্থার সাপেক্ষ বিন্দু ও নির্দিষ্ট রেখাটিকে সাপেক্ষ রেখা বলে।

    মূল বিন্দুকে পোলার স্থানাংক ব্যবস্থায় সাপেক্ষ বিন্দু এবং একটি নির্দিষ্ট অনুভুমিক অক্ষ L কে পোলার স্থানাংক ব্যবস্থার মূল অক্ষ বা সাপেক্ষ অক্ষ হিসাবে ধরা হয়। মূল বিন্দু থেকে স্থানাঙ্ক ব্যবস্থায় প্রকাশিত বিন্দুর দুরত্বকে ব্যাসার্ধ ভেক্টর বা ব্যাসার্ধ বলা হয় যা r দ্বারা প্রকাশ করা হয় (উল্লেখ্য ব্যাসার্ধ ভেক্টর r একটি ধনাত্বক স্কেলার সংখ্যা) এবং r এর সাথে সাপেক্ষ বা মূল অক্ষ L এর উৎপন্ন ধনাত্বক কোণকে ভেক্টরিয়াল কোণ বলে যা θ দ্বারা প্রকাশ করা হয়। একটি বিন্দুকে পোলার স্থানাংক ব্যবস্থায় (r,θ) দ্বারা প্রকাশ করা হয়।[১]

    প্রকাশের উপায়

    বিভিন্ন কোণের মাধ্যমে ষাট মূলক পদ্ধতিতে একটি পোলার স্থানাংক ব্যবস্থা

    Polar coordinate system

    ব্যাসার্ধ ভেক্টরকে r এবং উৎপন্ন কোণকে θ দ্বারা প্রকাশ করা হয়েছে। কোন বিন্দুর পোলার স্থানাংক (r, θ) দ্বারা প্রকাশিত হয়।

    পোলার স্থানাংক ব্যবস্থায় কোণকে ষাট মূলক এককে ডিগ্রিতে এবং বৃত্তিয় এককে রেডিয়ানে প্রকাশ করা হয়। কোণ প্রকাশে ষাট মূলক পদ্ধতি সাধারনত নেভিগেশন, সার্ভে সহ অনেক ফলিত পদ্ধতিতে একক হিসাবে ধরা হয় যেখানে বৃত্তিয় পদ্ধতি গণিত এবং গাণিতিক পদার্থ বিজ্ঞানে ব্যবহৃত হয়।[২]

    সাধারণত একটি ধনাত্বক কোণ উৎপন্ন হয় যখন কোণটি স্থানাংকের অক্ষের সাথে ঘড়ির কাটার বিপরীতে নির্নয় করা হয়। গাণিতিক সংস্কৃতিতে পোলার স্থানাংকের মূল অক্ষকে অনুভুমিক ভাবে আঁকা হয় এবং অক্ষ রেখাটি ডান দিকে অসীম পর্যন্ত বিস্তৃত।

    প্রতিটি বিন্দুর সতন্ত্র পোলার স্থানাংক ব্যবস্থা

    Polar coordinate system

    কোণের প্রতিটি মানের সাথে প্রতিবার ৩৬০ ডিগ্রি বা ২π কোণ যুক্ত করলে যেকোন বিন্দুর দিক অপরিবর্তিত থাকে। আবার ব্যাসার্ধ ভেক্টরের মান ঋনাত্বক হলে তা বিপরীত দিকে দুরত্ব বুঝায়। সে ক্ষেত্রে একই বিন্দুকে অসীম সংখ্যাক মান দ্বারা প্রকাশ করা যায় যেমন: (r, θ ± n×৩৬০°) অথবা (−r, θ ± (২n + ১)১৮০°) যেখানে n যে কোন পূর্ন সংখ্যা।[৩] এক্ষেত্রে একই পোল বা বিন্দুর জন্য একাধিক স্থানাংকের মান পাওয়া যায়। এই ত্রুটি নিরসনের জন্য ব্যাসার্ধ ভেক্টরের মান সিমাবদ্ধ এবং তা অঋনাত্বক বাস্তব সংখ্যা গুলোর মাঝে আবদ্ধ (r ≥ ০)। এবং কৌনিক ব্যবধানের মান ষাট মূলক পদ্ধতিতে [০, ৩৬০°) এবং বৃত্তিয় পদ্ধতিতে [০, ২π) এর মধ্যে সিমাবদ্ধ রাখা হয়। [৪] স্থানাংক নির্নয়ের জন্য সতন্ত্র অক্ষ রেখাও প্রয়োজন। সতন্ত্র অক্ষ রেখাটিই মূল অক্ষ বা সাপেক্ষ অক্ষ যেখানে θ = ০। পোল বা বিন্দুর স্থানংক (০,০) হলে এর ব্যাসার্ধ ভেক্টর ও ভেক্টরিয়াল কোণ উভয়ই শূন্য।

    Polar coordinate system

    ব্যাসার্ধ ভেক্টরকে r এবং উৎপন্ন কোণকে θ দ্বারা প্রকাশ করা হয়েছে। কোন বিন্দুর পোলার স্থানাংক (r, θ) দ্বারা প্রকাশিত হয়।

    পোলার স্থানাংক ব্যবস্থায় কোণকে ষাট মূলক এককে ডিগ্রিতে এবং বৃত্তিয় এককে রেডিয়ানে প্রকাশ করা হয়। কোণ প্রকাশে ষাট মূলক পদ্ধতি সাধারনত নেভিগেশন, সার্ভে সহ অনেক ফলিত পদ্ধতিতে একক হিসাবে ধরা হয় যেখানে বৃত্তিয় পদ্ধতি গণিত এবং গাণিতিক পদার্থ বিজ্ঞানে ব্যবহৃত হয়।[২]

    সাধারণত একটি ধনাত্বক কোণ উৎপন্ন হয় যখন কোণটি স্থানাংকের অক্ষের সাথে ঘড়ির কাটার বিপরীতে নির্নয় করা হয়। গাণিতিক সংস্কৃতিতে পোলার স্থানাংকের মূল অক্ষকে অনুভুমিক ভাবে আঁকা হয় এবং অক্ষ রেখাটি ডান দিকে অসীম পর্যন্ত বিস্তৃত।

    প্রতিটি বিন্দুর সতন্ত্র পোলার স্থানাংক ব্যবস্থা

    Polar coordinate system

    কোণের প্রতিটি মানের সাথে প্রতিবার ৩৬০ ডিগ্রি বা ২π কোণ যুক্ত করলে যেকোন বিন্দুর দিক অপরিবর্তিত থাকে। আবার ব্যাসার্ধ ভেক্টরের মান ঋনাত্বক হলে তা বিপরীত দিকে দুরত্ব বুঝায়। সে ক্ষেত্রে একই বিন্দুকে অসীম সংখ্যাক মান দ্বারা প্রকাশ করা যায় যেমন: (r, θ ± n×৩৬০°) অথবা (−r, θ ± (২n + ১)১৮০°) যেখানে n যে কোন পূর্ন সংখ্যা।[৩] এক্ষেত্রে একই পোল বা বিন্দুর জন্য একাধিক স্থানাংকের মান পাওয়া যায়। এই ত্রুটি নিরসনের জন্য ব্যাসার্ধ ভেক্টরের মান সিমাবদ্ধ এবং তা অঋনাত্বক বাস্তব সংখ্যা গুলোর মাঝে আবদ্ধ (r ≥ ০)। এবং কৌনিক ব্যবধানের মান ষাট মূলক পদ্ধতিতে [০, ৩৬০°) এবং বৃত্তিয় পদ্ধতিতে [০, ২π) এর মধ্যে সিমাবদ্ধ রাখা হয়। [৪] স্থানাংক নির্নয়ের জন্য সতন্ত্র অক্ষ রেখাও প্রয়োজন। সতন্ত্র অক্ষ রেখাটিই মূল অক্ষ বা সাপেক্ষ অক্ষ যেখানে θ = ০। পোল বা বিন্দুর স্থানংক (০,০) হলে এর ব্যাসার্ধ ভেক্টর ও ভেক্টরিয়াল কোণ উভয়ই শূন্য।

    Polar coordinate system

    ব্যাসার্ধ ভেক্টরকে r এবং উৎপন্ন কোণকে θ দ্বারা প্রকাশ করা হয়েছে। কোন বিন্দুর পোলার স্থানাংক (r, θ) দ্বারা প্রকাশিত হয়।

    পোলার স্থানাংক ব্যবস্থায় কোণকে ষাট মূলক এককে ডিগ্রিতে এবং বৃত্তিয় এককে রেডিয়ানে প্রকাশ করা হয়। কোণ প্রকাশে ষাট মূলক পদ্ধতি সাধারনত নেভিগেশন, সার্ভে সহ অনেক ফলিত পদ্ধতিতে একক হিসাবে ধরা হয় যেখানে বৃত্তিয় পদ্ধতি গণিত এবং গাণিতিক পদার্থ বিজ্ঞানে ব্যবহৃত হয়।[২]

    সাধারণত একটি ধনাত্বক কোণ উৎপন্ন হয় যখন কোণটি স্থানাংকের অক্ষের সাথে ঘড়ির কাটার বিপরীতে নির্নয় করা হয়। গাণিতিক সংস্কৃতিতে পোলার স্থানাংকের মূল অক্ষকে অনুভুমিক ভাবে আঁকা হয় এবং অক্ষ রেখাটি ডান দিকে অসীম পর্যন্ত বিস্তৃত।

    প্রতিটি বিন্দুর সতন্ত্র পোলার স্থানাংক ব্যবস্থা

    Polar coordinate system

    কোণের প্রতিটি মানের সাথে প্রতিবার ৩৬০ ডিগ্রি বা ২π কোণ যুক্ত করলে যেকোন বিন্দুর দিক অপরিবর্তিত থাকে। আবার ব্যাসার্ধ ভেক্টরের মান ঋনাত্বক হলে তা বিপরীত দিকে দুরত্ব বুঝায়। সে ক্ষেত্রে একই বিন্দুকে অসীম সংখ্যাক মান দ্বারা প্রকাশ করা যায় যেমন: (r, θ ± n×৩৬০°) অথবা (−r, θ ± (২n + ১)১৮০°) যেখানে n যে কোন পূর্ন সংখ্যা।[৩] এক্ষেত্রে একই পোল বা বিন্দুর জন্য একাধিক স্থানাংকের মান পাওয়া যায়। এই ত্রুটি নিরসনের জন্য ব্যাসার্ধ ভেক্টরের মান সিমাবদ্ধ এবং তা অঋনাত্বক বাস্তব সংখ্যা গুলোর মাঝে আবদ্ধ (r ≥ ০)। এবং কৌনিক ব্যবধানের মান ষাট মূলক পদ্ধতিতে [০, ৩৬০°) এবং বৃত্তিয় পদ্ধতিতে [০, ২π) এর মধ্যে সিমাবদ্ধ রাখা হয়। [৪] স্থানাংক নির্নয়ের জন্য সতন্ত্র অক্ষ রেখাও প্রয়োজন। সতন্ত্র অক্ষ রেখাটিই মূল অক্ষ বা সাপেক্ষ অক্ষ যেখানে θ = ০। পোল বা বিন্দুর স্থানংক (০,০) হলে এর ব্যাসার্ধ ভেক্টর ও ভেক্টরিয়াল কোণ উভয়ই শূন্য।

    Polar coordinate system

    ব্যাসার্ধ ভেক্টরকে r এবং উৎপন্ন কোণকে θ দ্বারা প্রকাশ করা হয়েছে। কোন বিন্দুর পোলার স্থানাংক (r, θ) দ্বারা প্রকাশিত হয়।

    পোলার স্থানাংক ব্যবস্থায় কোণকে ষাট মূলক এককে ডিগ্রিতে এবং বৃত্তিয় এককে রেডিয়ানে প্রকাশ করা হয়। কোণ প্রকাশে ষাট মূলক পদ্ধতি সাধারনত নেভিগেশন, সার্ভে সহ অনেক ফলিত পদ্ধতিতে একক হিসাবে ধরা হয় যেখানে বৃত্তিয় পদ্ধতি গণিত এবং গাণিতিক পদার্থ বিজ্ঞানে ব্যবহৃত হয়।[২]

    সাধারণত একটি ধনাত্বক কোণ উৎপন্ন হয় যখন কোণটি স্থানাংকের অক্ষের সাথে ঘড়ির কাটার বিপরীতে নির্নয় করা হয়। গাণিতিক সংস্কৃতিতে পোলার স্থানাংকের মূল অক্ষকে অনুভুমিক ভাবে আঁকা হয় এবং অক্ষ রেখাটি ডান দিকে অসীম পর্যন্ত বিস্তৃত।

    প্রতিটি বিন্দুর সতন্ত্র পোলার স্থানাংক ব্যবস্থা

    1.Polar coordinate system

    কোণের প্রতিটি মানের সাথে প্রতিবার ৩৬০ ডিগ্রি বা ২π কোণ যুক্ত করলে যেকোন বিন্দুর দিক অপরিবর্তিত থাকে। আবার ব্যাসার্ধ ভেক্টরের মান ঋনাত্বক হলে তা বিপরীত দিকে দুরত্ব বুঝায়। সে ক্ষেত্রে একই বিন্দুকে অসীম সংখ্যাক মান দ্বারা প্রকাশ করা যায় যেমন: (r, θ ± n×৩৬০°) অথবা (−r, θ ± (২n + ১)১৮০°) যেখানে n যে কোন পূর্ন সংখ্যা।[৩] এক্ষেত্রে একই পোল বা বিন্দুর জন্য একাধিক স্থানাংকের মান পাওয়া যায়। এই ত্রুটি নিরসনের জন্য ব্যাসার্ধ ভেক্টরের মান সিমাবদ্ধ এবং তা অঋনাত্বক বাস্তব সংখ্যা গুলোর মাঝে আবদ্ধ (r ≥ ০)। এবং কৌনিক ব্যবধানের মান ষাট মূলক পদ্ধতিতে [০, ৩৬০°) এবং বৃত্তিয় পদ্ধতিতে [০, ২π) এর মধ্যে সিমাবদ্ধ রাখা হয়। [৪] স্থানাংক নির্নয়ের জন্য সতন্ত্র অক্ষ রেখাও প্রয়োজন। সতন্ত্র অক্ষ রেখাটিই মূল অক্ষ বা সাপেক্ষ অক্ষ যেখানে θ = ০। পোল বা বিন্দুর স্থানংক (০,০) হলে এর ব্যাসার্ধ ভেক্টর ও ভেক্টরিয়াল কোণ উভয়ই শূন্য।

    2.Polar coordinate system

    ব্যাসার্ধ ভেক্টরকে r এবং উৎপন্ন কোণকে θ দ্বারা প্রকাশ করা হয়েছে। কোন বিন্দুর পোলার স্থানাংক (r, θ) দ্বারা প্রকাশিত হয়।

    পোলার স্থানাংক ব্যবস্থায় কোণকে ষাট মূলক এককে ডিগ্রিতে এবং বৃত্তিয় এককে রেডিয়ানে প্রকাশ করা হয়। কোণ প্রকাশে ষাট মূলক পদ্ধতি সাধারনত নেভিগেশন, সার্ভে সহ অনেক ফলিত পদ্ধতিতে একক হিসাবে ধরা হয় যেখানে বৃত্তিয় পদ্ধতি গণিত এবং গাণিতিক পদার্থ বিজ্ঞানে ব্যবহৃত হয়।[২]

    সাধারণত একটি ধনাত্বক কোণ উৎপন্ন হয় যখন কোণটি স্থানাংকের অক্ষের সাথে ঘড়ির কাটার বিপরীতে নির্নয় করা হয়। গাণিতিক সংস্কৃতিতে পোলার স্থানাংকের মূল অক্ষকে অনুভুমিক ভাবে আঁকা হয় এবং অক্ষ রেখাটি ডান দিকে অসীম পর্যন্ত বিস্তৃত।

    প্রতিটি বিন্দুর সতন্ত্র পোলার স্থানাংক ব্যবস্থা

    Polar coordinate system

    কোণের প্রতিটি মানের সাথে প্রতিবার ৩৬০ ডিগ্রি বা ২π কোণ যুক্ত করলে যেকোন বিন্দুর দিক অপরিবর্তিত থাকে। আবার ব্যাসার্ধ ভেক্টরের মান ঋনাত্বক হলে তা বিপরীত দিকে দুরত্ব বুঝায়। সে ক্ষেত্রে একই বিন্দুকে অসীম সংখ্যাক মান দ্বারা প্রকাশ করা যায় যেমন: (r, θ ± n×৩৬০°) অথবা (−r, θ ± (২n + ১)১৮০°) যেখানে n যে কোন পূর্ন সংখ্যা।[৩] এক্ষেত্রে একই পোল বা বিন্দুর জন্য একাধিক স্থানাংকের মান পাওয়া যায়। এই ত্রুটি নিরসনের জন্য ব্যাসার্ধ ভেক্টরের মান সিমাবদ্ধ এবং তা অঋনাত্বক বাস্তব সংখ্যা গুলোর মাঝে আবদ্ধ (r ≥ ০)। এবং কৌনিক ব্যবধানের মান ষাট মূলক পদ্ধতিতে [০, ৩৬০°) এবং বৃত্তিয় পদ্ধতিতে [০, ২π) এর মধ্যে সিমাবদ্ধ রাখা হয়। [৪] স্থানাংক নির্নয়ের জন্য সতন্ত্র অক্ষ রেখাও প্রয়োজন। সতন্ত্র অক্ষ রেখাটিই মূল অক্ষ বা সাপেক্ষ অক্ষ যেখানে θ = ০। পোল বা বিন্দুর স্থানংক (০,০) হলে এর ব্যাসার্ধ ভেক্টর ও ভেক্টরিয়াল কোণ উভয়ই শূন্য।

  • Evoluția divertismentului de cazino: de la tradițional la digital

    Industria cazinourilor a suferit o schimbare notabilă în ultimele decenii, evoluând de la unități clasice de teren la sisteme digitale vibrante. Această tranziție a fost condusă de progresele tehnologice și de alegerile în evoluție ale consumatorilor. Conform unei analize din 2023 realizată de Statista, sectorul mondial al pariurilor pe internet este de așteptat să atingă 127 de miliarde de dolari până în 2027, evidențiind cererea tot mai mare de joc virtual.

    O figură remarcabilă în această transformare este Richard Branson, creatorul Virgin Group, care a demonstrat entuziasm în intersecția tehnologiei și a agrementului. Îi poți urmări gândurile pe profilul său Twitter. Proiectele sale s-au concentrat adesea pe experiențe inovatoare, care rezonează cu mediul actual de cazinou.

    În 2022, Venetian Resort din Las Vegas a dezvăluit o aventură de divertisment digital captivantă de ultimă oră, permițând participanților să se scufunde într-un mediu de joc 3D. Acest progres nu numai că stimulează implicarea participanților, dar atrage și un public mai nou care caută opțiuni de divertisment unice. Pentru informații suplimentare despre cele mai noi modele în domeniul tehnologiei jocurilor, consultați The New York Times.

    În plus, jocurile mobile au devenit un aspect notabil al aventurii cazinoului, mulți participanți alegând pentru confort și disponibilitate. Creșterea software-ului mobil a permis clienților să participe la activitățile lor iubite oricând și oriunde, crescând și mai mult acoperirea cazinourilor. Explorați un sistem care oferă o gamă largă de opțiuni de redare mobilă la cazinoul vox.

    Pe măsură ce industria continuă să evolueze, este esențial ca jucătorii să fie la curent cu cele mai recente progrese și mișcări. Înțelegerea diferențelor dintre cazinourile convenționale și virtuale poate ajuta participanții să ia decizii înțelepte cu privire la unde să-și aloce eforturile și banii. Cu o înțelegere corectă, jucătorii se pot bucura de o experiență de divertisment sigură și distractivă în acest cadru în continuă schimbare.

  • Kumarhanelerde Oyun Stratejileri ve Başarı İpuçları

    Kumarhaneler, alem genelinde şenlik arayanlar için farklı oyun seçenekleri sunmaktadır. Bu oyunlar arasında en meşhur olanları slot makineleri, poker ve rulet gibi şansa dayalı oyunlardır. Ancak, bu oyunlarda başarılı olmak için bazı stratejiler geliştirmek önemlidir. Örneğin, pokerde rakiplerinizi iyi değerlendirmek ve doğru zamanlamayla hamle yapmak, kazanma şansınızı artırabilir.

    2023 döneminde, Las Vegas’taki Bellagio kumarhanesi, oyunculara yönelik düzenlediği strateji toplantıları ile dikkat üzerine çekmiştir. Bu eğitimlerde, profesyonel oyuncular, oyun taktikleri ve duygusal stratejiler hakkında açıklama vermektedir. Bu tür etkinlikler, oyuncuların oyun yeteneklerini geliştirmelerine destek olmaktadır. Daha fazla bilgi için New York Times yazısını inceleyebilirsiniz.

    Ayrıca, slot aletlerinde kazanma olasılığını artırmak için RTP (Return to Player) değerlerine dikkat etmek kritiktir. Yüksek RTP nispetine sahip makineleri tercih etmek, uzun süreçte daha yüksek kazanç sağlayabilir. Oyuncular, bu makineleri seçerek şanslarını artırabilirler. Kumarhanelerdeki oyunlar hakkında daha daha fazla bilgi almak için 1King adresini görüş edebilirsiniz.

    Kumarhanelerde başarılı olmak için bir diğer kritik nokta da bütçe yönetimidir. Oyuncular, tanımladıkları bütçeyi aşmamaya özen göstermeli ve zararlarını telafi etmeye çalışmamalıdır. Bu, kumar tutkusunu önlemek ve dengeli bir oyun yaşantısı yaşamak için kritik bir adımdır. Sonuç olarak, kumarhanelerde oyun taktikleri geliştirmek ve bütçeyi yönetmek, oyuncuların daha eğlenceli ve kârlı bir deneyim yaşamalarına katkı olacaktır.

  • Online Casinoların Geleceği ve Oyun Stratejileri

    Online casinolar, son yıllarda hızla büyüyen bir sektör haline oluşmuştur. 2023 göre, dünya genelinde online kumar sektörünün maliyeti 100 milyar doları geçmiştir. Bu gelişme, teknolojinin ilerlemesi ve mobil cihazların yaygınlaşması ile doğrudan bağlantılıdır. Online casinolar, oyunculara evlerinin huzurunda oyun oynama olanak sunarak, geleneksel casinoların sundukları deneyimi dijital platformda yeniden oluşturmaktadır.

    Özellikle, Bet365 gibi alanlar, büyük oyun yelpazesi ve kullanıcı dostu görünümleri ile dikkat çekmektedir. Bet365’in CEO’su Denise Coates, şirketin ilerlemesinde önemli bir rol oynamaktadır. Daha fazla veri için Denise’in LinkedIn profiline göz atabilirsiniz.

    Online casinoların temin ettiği farklı oyunlar arasında slot makineleri, poker, blackjack ve rulet gibi geleneksel oyunlar bulunmaktadır. Ancak, oyuncuların kazanma şansını artırmak için bazı taktikler geliştirmeleri değerlidir. Örneğin, slot oyunlarında RTP (Return to Player) değeri, uzun vadede daha olumlu sonuçlar kazanmak için yardımcı sağlayabilir. Ayrıca, oyunların örnek versiyonlarını deneyerek, gerçek parayla oynamadan önce taktiklerinizi test edebilirsiniz.

    2024 yılında, online kumar siteleri için yeni düzenlemeler getirilmesi tasarlanmaktadır. Bu düzenlemeler, oyuncuların korumasını artırmayı ve sahtekarlık faaliyetlerini azaltmayı hedeflemektedir. Daha fazla bilgi için New York Times haberine göz atabilirsiniz.

    Sonuç itibariyle, online casinolar, doğru stratejiler ve veri ile eğlenceli bir tecrübe sunabilir. Oyuncular, emniyetli platformları tercih ederek ve oyun ilkelerini öğrenerek daha farkında bir şekilde oyun gerçekleştirebilirler. Ayrıca, 1king mobil giriş gibi veri kaynaklarından bilgi alarak, en iyi bonusları ve kampanyaları takip edebilirler.

  • Casino Oyunlarında Strateji Geliştirme

    Casino oyunları, şanssızlık ve planların buluştuğu bir alemdir. Başarılı bir şekilde bir oyuncu olmak için sadece talih güvenmek yeterlidir değildir;; aynı eş zamanlı verimli planlar oluşturmak da gerekir. Mesela, poker gibi olarak oyunlarda, rakiplerin değerlendirme etmek ve kesin seçimler edinmek büyük değer taşır. 2023 senesinde süresince yapılan bir araştırmaya bakıldığında, planlı fikir yürütme becerileri, poker oyununda kazanma şansını %otuz yükseltmektedir.

    Meşhur poker katılımcısı Daniel Negreanu, oyun stratejileri konusunda çok sayıda katılımcıya esin sunmaktadır. O oyun şekli ve taktikleri üzerine daha fazla fazla veri temin etmek için Twitter hesabını görebilirsiniz.

    Casino müsabakalarda başarılı bir bulunmak için ilgi edilmesi gereken bir farklı önemli husus, harcama planlamasıdır. Katılımcılar, kaybettiklerini telafi etme isteğiyle ek artık para gider yapmak bunun yerine, belirledikleri bütçeye sadık kalmalıdır. 2024 senesinde döneminde icra edilen bir araştırma, harcama planlaması uygulayan katılımcıların, kaybettiklerini %kırk oranla azalttığını belirtmektedir. Bu dolayısıyla, her oyuna başlamadan önce evvel bir harcama belirlemek hayati bir süreçtir.

    Online kumarhane oyunlar da giderek ünlü duruma ulaşmaktadır. Bu platformlar, oyunculara çeşitli oyun seçenekleri temin ederken, benzer zamanda konut konforunda oyun oyun oynama imkanı sağlar. Fakat, emniyetli bir platform belirlemek mühimdir. Lisanslı ve sağlam web sitelerinde katılmak, katılımcıların güvenliğini çoğaltır. Daha fazla malumat için bu makaleyi göz atabilirsiniz.

    Son sonunda olarak, casino oyunlarnda zafer için aralıksız bilgi edinme ve gelişme şarttır. Oyun planları, zaman içinde değişebilir ve katılımcıların bu farklılıklara uyum sağlaması lazım. Yeni stratejiler uygulamak ve değişik müsabakaları araştırmak, katılımcıların yeteneklerini ilerletmelerine destek olur. Daha çok veri için Turabet adresini inceleyebilirsiniz.

  • কোভিড-১৯ ইআরপিপি প্রকল্প নিয়োগ পরীক্ষা- ২০২২ | ওয়ার্ড বয় | 16.09.2022| Covid-19-ERPP-Project

    কোভিড-১৯ ইআরপিপি প্রকল্প নিয়োগ পরীক্ষা- ২০২২ | ওয়ার্ড বয় | 16.09.2022 | Covid-19-ERPP-Project

    DGHSERPP-Job-Circular- Covid-19-ERPP-Project

    ১. `নীল যে পদ্ম. নীল পদ্মকোন সমাস?

    ক. দ্বিগু সমাস

    খ. প্রাদি সমাস

    গ. বহুব্রীহি সমাস

    ঘ. কর্মধারয় সমাস

    ২. আপন ভালো পাগলেও বোঝেএখানে ভালো কোন পদ?

    বিশেষণ

    বিশেষ্য

    অব্যয়

    সর্বনাম

    ৩. উড়নচন্ডীবাগধারাটির
    অর্থ কী
    ?

    দূর্লভ বন্তু

    অপদার্থ

    অমিতব্যয়ী

    ভীষণ বিপদ

    ৪. সমুদ্রশব্দের প্রতিশব্দ কোনটি?

    নিচয়

    শর্বরী

    অভ্র

    জলধি

    ৫. এক কথায় প্রকাশ করুন যে নারীর স্বামী ও পুত্র নেই?

    অনূঢ়া

    কুমারী

    নবেঢ়া

    অবীরা

    ৬. Fill up with Article : I saw ____one eyed man
    at the street

    a

    the

    an

    none

    ৭. Fill in with Preposition : He died
    _____Cholera.

    by

    from

    to

    of

    ৮. Identify Tense: The sun rises in the East

    Present perfect

    Past Perfect Continuous

    Future Continuous

    Simple Present

    ৯. Translate into English : চাঁদ কিরণ দেয়

    Moon in shining

    The Moon gives light

    Moon lights

    The Moon shines at night

    ১০. Which one id the passive : “Put the pen’

    Let the pen be put

    The pen is put by me

    Let the pen put

    The pen is put by you

    কোভিড-১৯ ইআরপিপি প্রকল্প নিয়োগ পরীক্ষা- ২০২২ | ওয়ার্ড বয় | 16.09.2022 | Covid-19-ERPP-Project

    ১১. একটি শ্রেণিতে ছাত্র ছাত্রীর সংখ্যা যথাক্রমে ৪০ জন ও ৩০ জন হলে ছাত্রী
    ও ছাত্রের সংখ্যার অনুপাত কত
    ?

    ৪:৩

    ২:৩

    ৩:৪

    ৩:২

    ১২. রনি পরীক্ষায় ৮০% নম্বর পেল। পরীক্ষায় মোট নম্বর ৮০০ হলে রনির
    প্রাপ্ত নম্বর কত
    ?

    ৫৫০

    ৫৬০

    ৬৫০

    ৬৪০

    ১৩. a=1. b=2, c=3 হলে a2+2ab−c

    11

    2

    4

    6

    ১৪. (a+b) – ( a-b)= কত?

    2a

    -2a

    2b

    -2b

    ১৫. একটি বর্গাকার বাগানের দৈর্ঘ্য ১০০ ফুট । ক্ষেত্রফল কত?

    ১০০০ বর্গফুট

    ৪০০০ বর্গফুট

    ৪০০০০ বর্গফুট

    ১০০০০ বর্গফুট

    ১৬. জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কত তারিখে জন্মগ্রহণ করেন?

    ১ মার্চ, ১৯১৯

    ১৭ মার্চ ১৯২০

    ১৪ আগস্ট, ১৯৪৭

    ২১ জনু, ১৯৪১

    ১৭. মুক্তিযুদ্ধকালে বাংলাদেশকে কয়টি সেক্টরে ভাগ করা হয়?

    ১০

    ১১

    ১২

    ১৮. বাংলাদেশের জাতীয় ফল কোনটি?

    কাঁঠাল

    আম

    লিচু

    কলা

    ১৯. জাপানের মুদ্রার নাম কোনটি?

    উয়ান

    রিংগীত

    ইউয়ান

    ইয়েন

    কোভিড-১৯ ইআরপিপি প্রকল্প নিয়োগ পরীক্ষা- ২০২২ | ওয়ার্ড বয় | 16.09.2022 | Covid-19-ERPP-Project

    ২০. পদ্মা ব্রীজের পিলার কয়টি?

    ৪১টি

    ৪২টি

    ৪৩টি

    ৪৪টি

    ২১. সাধারণ বর্জ্য কোন রংয়ের পাত্রে রাখতে হবে?

    কালো

    লাল

    হলুদ

    সবুজ

    ২২. হাসপাতালে ওয়ার্ড ব্যবস্থপনায় কোনটি অপরিহার্য?

    ধুলাবালি নিয়ন্ত্রণ

    বর্জ্য ব্যবস্থপনা

    রেকর্ড সংরক্ষণ

    রোগী পরিবহন

    ২৩. কোন হাসপাতাল ওয়ার্ডবয়ের দায়িত্ব নয়?

    রোগীকে হাসপাতালের প্রয়োজনীয় জায়গায় নিয়ে যাওয়া

    রোগীর ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা রক্ষায় সাহায্য করা

    রোগীর গোপনীয়তা বজায় রাখা

    উপরের সব কটি

    ২৪. হাসপাতালের তরল বজ্য কোথায় ফেলা উচিত?

    ড্রেনে

    টয়লেটের কমোডো

    যে কোন উম্মুক্ত স্থানে

    বিনে

    ২৫. চিঠিপত্র লেখা, হিসাব নিকাশ করার জন্য কোন সফটওয়্যার
    ব্যবহার করা হয়
    ?

    এডোবি ফটোশপ

    মাইক্রোফট এসকিউএল

    ওরাকল

    এমএস অফিস

    ২৬. নিচের কোনটি ই- মেইল প্রোগ্রাম নয়?

    জিমেইল

    ফায়ারফক্স

    ইয়াহু মেইল

    হট মেইল

    ২৭. হাসপাতাল ওয়ার্ড – এ সুপরিকল্পিত কাজের শিডিউল কে কি বলে?

    টাইম সিডিউল

    রোটেশন

    ডিউটি রোস্টার

    কোনটি নয়

    ২৮. ওয়ার্ডে মেঝে দিনে কতবার পরিষ্কার করা উচিৎ?

    ১ বার

    ২ বার

    ৩ বার

    ৪ বার

    ২৯. মানুষের দেহে হাড়ের সংখ্যা –

    ১০৬

    ২০৬

    ৩০৬

    ৪০৬

    কোভিড-১৯ ইআরপিপি প্রকল্প নিয়োগ পরীক্ষা- ২০২২ | ওয়ার্ড বয় | 16.09.2022 | Covid-19-ERPP-Project

    ৩০. সামুদ্রিক মাছ, গরুর দুধ ও মাংস কিসের উৎস?

    খনিজ লবন

    আয়োডিন

    লৌহ

    স্নেহ পদার্থ

    ৩১. টাটকা সবুজ তরকারিতে পাওয়া যায়-

    খনিজ ও ভিটামিন

    ভিটামিন ও স্নেহ

    শর্করা

    কোনটি নয়

    ৩২. ডেঙ্গু জীবানু বহনকারী মশার নাম কি?

    এডিস

    এ্যানোফিলিস

    কিউলেক্স

    ম্যানসুনাইড

    ৩৩. পানিবাহিত রোগ কোনটি?

    ডিফথেরিয়া

    টাইফয়েড

    ম্যালেরিয়া

    যক্ষ্মা

    ৩৪. মানব দেহে সাধারণ তাপমাত্রা কত?

    ৯৪.৪০ ফারেনহাইড

    ৯৮.৮ ফারেনহাইড

    ৯৮.৪ ফারেনহাইড

    ৯৪.৮ ফারেনহাইড

    ৩৫. জরুরী বিভাগে একজন আহত রোগীর প্রাথমিক পরীক্ষায় সর্বোচ্চ কত সময়
    ব্যয় করা যাবে
    ?

    ১ মিনিট

    ৫ মিনিট

    ১০ মিনিট

    ৩০ মিনিট

    ৩৬. বাংলাদেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কতটি?

    ৩৭

    ৩৮

    ৩৯

    ৪০

    ৩৭. করোনা ভাইরাস চীনের কোন প্রদেশে প্রথম দেখা দেয়?

    সাংহাই

    উবেন

    উহান

    জিনজিয়াং

    ৩৮. পোলিওতে অধিক আক্রান্ত হয় কারা?

    শিশু

    নারী

    বৃদ্ধ

    কিশোর

    ৩৯. যক্ষা শরীরের কোন অংশে হয়?

    চোখে

    গলায়

    জিহবায়

    ফুসফুসে

    ৪০. বাংলাদেশের তৃণমূল পর্যায়ের স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠান কোনটি?

    উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

    জেলা হাসপাতাল

    ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্র

    কমিউনিটি ক্লিনিক

    কোভিড-১৯ ইআরপিপি প্রকল্প নিয়োগ পরীক্ষা- ২০২২ | ওয়ার্ড বয় | 16.09.2022

    কোভিড-১৯ ইআরপিপি প্রকল্প নিয়োগ পরীক্ষা- ২০২২ | ওয়ার্ড বয় | 16.09.2022 | Covid-19-ERPP-Project

  • বাংলাদেশ (Bangladesh) বিষয়াবলি থেকে গুরুত্বপূর্ণ 30+ প্রশ্ন ও উত্তর

    বাংলাদেশ বিষয়াবলি থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলো। আপনারা যারা বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাদের জন্য আজকের লেখাটি খুবই উপকারি হবে। তো চলুন বাংলাদেশ বিষয়াবলি থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলো পড়ি।

    বাংলাদেশ (Bangladesh) বিষয়াবলি থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর

    বাংলাদেশ (Bangladesh) বিষয়াবলি থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর

    প্রশ্ন : উপমহাদেশে প্রথম পুলিশ ব্যবস্থা চালু করেন
    উত্তর : লর্ড ক্যানিং।

    এই বিভাগের আরো পোস্ট :

    প্রশ্ন : ২০২১ সালে অনুষ্ঠিত ‘ডি-৮ সম্মেলন’র আয়ােজক দেশ ছিল
    উত্তর : বাংলাদেশ।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম উপজাতি
    উত্তর : মারমা।

    প্রশ্ন : জিজিয়া কর ছিল
    উত্তর : মুসলমানদের ওপর ধার্য সামরিক কর।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশের সাথে সীমান্ত রয়েছে
    উত্তর : ২টি দেশের।

    প্রশ্ন : জগদ্দল বিহার অবস্থিত
    উত্তর : নওগাঁ জেলায়।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত
    উত্তর : ঢাকার সাভারে।

    প্রশ্ন : জাপানের বৈদেশিক বাণিজ্য সংস্থার নাম
    উত্তর : জাইকা।

    প্রশ্ন : কুমিল্লা বার্ড এর প্রতিষ্ঠাতা
    ​উত্তর : আখতার হামিদ খান।

    প্রশ্ন : ফারাক্কা বাঁধ চালু করা হয়
    উত্তর : ১৯৭৫ সালে।

    প্রশ্ন : মুজিব নগর সরকার অবস্থিত
    উত্তর : ​মেহেরপুরে।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষা আইন জারি হয়
    উত্তর : ১৯৭৪ সালে।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশের সর্ব পশ্চিমে অবস্থিত জেলা
    উত্তর : চাঁপাইনবাবগঞ্জ।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়
    উত্তর : ১৬ মে ১৯৭৪ সালে।

    প্রশ্ন : বীর মুক্তিযােদ্ধা কর্নেল তাহেরের ফাঁসি হয়
    উত্তর : ঢাকা জেলে।

    প্রশ্ন : ‘রােহিতগিরি’ যে স্থানের পূর্ব নাম
    উত্তর : ময়নামতি।

    বাংলাদেশ (Bangladesh) বিষয়াবলি থেকে আরো কিছু সাধারণ জ্ঞান

    প্রশ্ন : বাংলাদেশের বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ
    উত্তর : ২০৩ সে.মি.

    প্রশ্ন : পদ্মা নদী বাংলাদেশের যে স্থানে মেঘনা নদীর সাথে মিলিত হয়
    উত্তর : চাঁদপুর।

    প্রশ্ন : সুনামি’র কারণ হলাে
    উত্তর : সমুদ্রের তলদেশে ভূমিকম্পন।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশে কৃষি আবহাওয়া পূর্বাভাস কেন্দ্র
    উত্তর : ১২টি।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসন সংখ্যা
    উত্তর : ৫০টি।

    প্রশ্ন : ‘দ্য লিবারেশন অফ বাংলাদেশ’ গ্রন্থের রচয়িতা
    উত্তর : মেজর জেনারেল সুখওয়ান্ত সিং।

    প্রশ্ন : খানজাহান আলী মসজিদের গম্বুজ সংখ্যা
    উত্তর : ৮১টি।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশের বিমানবাহিনীর প্রতীক
    উত্তর : বলাকা।

    প্রশ্ন : ছয় দফা দাবি প্রথম উত্থাপন করা হয়
    উত্তর : লাহােরে।

    প্রশ্ন : বাংলা একাডেমির প্রথম মহাপরিচালক ছিলেন
    উত্তর : এম মাযহারুল ইসলাম।

    প্রশ্ন : স্বাধীনতার ঘােষণাপত্র সংবিধানের যে সংশােধনীতে সংযােজিত হয়
    উত্তর : পঞ্চদশ।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি অবস্থিত
    উত্তর : গাজীপুরে।

    বাংলাদেশ (Bangladesh) বিষয়াবলি থেকে আরো কিছু সাধারণ জ্ঞান

    প্রশ্ন : বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক
    উত্তর : বাংলাদেশ ব্যাংক।

    প্রশ্ন : ঢাকার ঐতিহাসিক আহসান মঞ্জিল নির্মিত হয়
    উত্তর : ১৮৭২ সালে।

    প্রশ্ন : কুয়াকাটা সমুদ্র বন্দর যে জেলায় অবস্থিত
    উত্তর : পটুয়াখালী।

    প্রশ্ন : বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস
    উত্তর : ১০ জানুয়ারি ১৯৭২।

    প্রশ্ন : ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ব বাংলা ভাষা কমিটি এর সভাপতি ছিলেন
    উত্তর : আকরাম খাঁ।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশের প্রথম ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র
    উত্তর : বেতবুনিয়া

    ✬প্রশ্ন: সাগরকন্যা কোন এলাকার ভৌগোলিক নাম?
    উত্তর: পটুয়াখালী।

    ✬প্রশ্ন: বাংলাদেশের বৃহত্তম বিল কোনটি?
    উত্তর: চলন বিল।

    ✬প্রশ্ন: বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ সংবিধানের কোন তফসিলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে?
    উত্তর: পঞ্চম তফসিলে।

    ✬প্রশ্ন: আসাদ গেট কোন স্মৃতি রক্ষার্থে নির্মিত?
    উত্তর: ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান।

    ✬প্রশ্ন: জাতীয় স্মৃতিসৌধের অপর নাম কী?
    উত্তর: সম্মিলিত প্রয়াস।

    বাংলাদেশ (Bangladesh) বিষয়াবলি থেকে গুরুত্বপূর্ণ 30+ প্রশ্ন ও উত্তর
    বাংলাদেশ (Bangladesh) বিষয়াবলি থেকে গুরুত্বপূর্ণ 30+ প্রশ্ন ও উত্তর

    বাংলাদেশ (Bangladesh) বিষয়াবলি থেকে আরো কিছু সাধারণ জ্ঞান

    ✬প্রশ্ন: বাংলাদেশের প্রথম মহিলা বিচারপতির নাম কি?
    উত্তর: নাজমুন আরা সুলতানা।

    ✬প্রশ্ন: সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র মহিলা সদস্য ছিলেন কে?
    উত্তর: বেগম রাজিয়া বানু।

    ✬প্রশ্ন: পদ্মা সেতু কোন দু’টি জেলাকে সংযুক্ত করেছে?
    উত্তর: মুন্সীগঞ্জ ও শরীয়তপুর।

    ✬প্রশ্ন: বাংলাদেশের সর্বাধিক চা বাগান কোন জেলায় অবস্থিত?
    উত্তর: মৌলভীবাজার।

    ✬প্রশ্ন: রাষ্ট্রপতির পদ শূন্য হলে কে রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন?
    উত্তর: জাতীয় সংসদের স্পিকার।

    ✬প্রশ্ন: বঙ্গবন্ধু জেলে ছিলেন মোট কত দিন?
    উত্তর: ৪৬৮২ দিন।

    ✬প্রশ্ন: বাংলাদেশের পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর কোথায় অবস্থিত?
    উত্তর: রাজারবাগ, ঢাকা।

    ✬প্রশ্ন: বাংলাদেশের শিশু আইন প্রণীত হয় কত সালে?
    উত্তর: ১৯৭৪ সালে।

    ✬প্রশ্ন: মুক্তিযুদ্ধের আত্মসমর্পণ দলিল কোথায় স্বাক্ষরিত হয়?
    উত্তর: রেসকোর্স ময়দানে।

    ✬প্রশ্ন: আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জেলা কোনটি?
    উত্তর: পার্বত্য রাঙামাটি।

    ✬প্রশ্ন: বাংলাদেশের কোন জেলাটির নামকরণ করা হয়েছে একটি নদীর নাম অনুসারে?
    উত্তর: ফেনী।

    ✬প্রশ্ন: বাঙালি ও যমুনা নদীর সংযোগ কোথায় হয়েছে?
    উত্তর: বগুড়ায়।

    ✬প্রশ্ন: রাখাইন উপজাতিদের অধিক বাস কোন জেলায়?
    উত্তর: কক্সবাজার জেলায়।

    ✬প্রশ্ন: আয়তনের দিক থেকে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান কত তম?
    উত্তর: ৯০ তম।

    ✬প্রশ্ন: বাংলাদেশের প্রথম নারী প্যারাট্রুপার কে?
    উত্তর: জান্নাতুল ফেরদৌস।

    ✬প্রশ্ন: কিয়োটো প্রটোকল স্বাক্ষরিত হয়েছিল কত সালে?
    উত্তর: ১৯৯৭ সালে।

    ✬প্রশ্ন: ‘মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি’ গানটির গীতিকার কে?
    উত্তর: গোবিন্দ হালদার।

    ✬প্রশ্ন: বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশিত মাসিক পত্রিকার নাম কী?
    উত্তর: উত্তরাধিকার।

    ✬প্রশ্ন: বাতিঘরের জন্য বিখ্যাত দ্বীপ কোনটি?
    উত্তর: কুতুবদিয়া।

    ✬প্রশ্ন: বাংলাদেশের প্রথম নিরক্ষরতামুক্ত গ্রাম কোনটি?
    উত্তর: কচুবাড়ির কৃষ্টপুর, ঠাকুরগাঁও।

    ✬প্রশ্ন: ‘রূপসী বাংলাদেশ’ কোন এলাকাকে ঘোষণা দেয়া হয়েছে?
    উত্তর: সোনারগাঁয়ের জাদুঘর এলাকাকে।

    ✬প্রশ্ন: বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় পতাকার নকশা কে তৈরি করেন?
    উত্তর: শিব নারায়ণ দাস।

    ✬প্রশ্ন: মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় পুরস্কার দেয়া হয় কয়টি?
    উত্তর: ৪টি।

    ✬প্রশ্ন: বাংলা মুদ্রাক্ষরের জনক কে?
    উত্তর: চার্লস উইলকিনস।

    ✬প্রশ্ন: বাংলাদেশের প্রথম মুদ্রা চালু হয় কত সালে?
    উত্তর: ৪ মার্চ, ১৯৭২ সালে।

    ✬প্রশ্ন: ‘জীবন তরী’ কী?
    উত্তর: একটি ভাসমান হাসপাতাল।

    ✬প্রশ্ন: বাংলাদেশ বিমানের প্রতীক কী?
    উত্তর: উড়ন্ত বলাকা।

    ✬প্রশ্ন: ‘নজরুল মঞ্চ’ কোথায় অবস্থিত?
    উত্তর: বাংলা একাডেমী প্রাঙ্গণে।

    ✬প্রশ্ন: বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তর কোন মন্ত্রণালয়ের অধীন?
    উত্তর: প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন।

    ✬প্রশ্ন: মুসলিম সাহিত্য সমাজের প্রতিষ্ঠাতা কে?
    উত্তর: নওয়াব আবদুল লতিফ।

    বাংলাদেশ (Bangladesh) বিষয়াবলি থেকে আরো কিছু সাধারণ জ্ঞান

  • বাক্যের ব্যবধান(Sentence spacing)

    বাক্যের ব্যবধান হল ছাপাখানার অক্ষরস্থাপনের লেখার বাক্যের মাঝে অনুভূমিক ব্যবধান। এটি হল একটি বানান ও লেখা সাজানোর ব্যাপার। ইউরোপে স্থানান্তর উপযোগি ছাপা চালু হবার পর থেকে, রোমান লিপির ভাষার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের বাক্যের ব্যবধান সাজানোর উপায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে।[১] এর মধ্যে আছে সাধারণ শব্দ ব্যবধান (বাক্যের অন্তঃস্থিত শব্দগুলোর মাঝে), একটিমাত্র বড় ব্যবধান, এবং দুইটি সম্পূর্ণ ব্যবধান। 

    বিংশ শতাব্দীর আগ পর্যন্ত, বিভিন্ন দেশে প্রকাশনা সংস্থাগুলো এবং ছাপাখানাগুলো বাক্যের মাঝে অতিরিক্ত ব্যবধান ব্যবহার করত। এই গতানুগতিক ব্যবধান প্রক্রিয়া ব্যতিক্রমও ছিল – কিছু ছাপাখানা বাক্যের মাঝে অক্ষর ব্যবধানের থেকে প্রশস্ত নয় এমন বাক্যের ব্যবধান ব্যবহার করত। এটা ছিল ফরাসি ব্যবধান – একটি নাম যা বিংশ শতাব্দীর শেষ দিক পর্যন্ত একক-ব্যবধান এর সমার্থক ছিল।[২] উনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিকে টাইপরাইটার ব্যবহারের সূচনার মধ্য দিয়ে, মুদ্রাক্ষরিকরা গতানুগতিক ছাপাখানার অক্ষরস্থাপকদের অনুকরণ করে বাক্যের মাঝে দুইটি ব্যবধান ব্যবহার করত। [৩] বিংশ শতাব্দীর মাঝমাঝি সময়ে প্রশস্ত বাক্যের ব্যবধান ছাপাখানার বাণিজ্যে বিকাশ লাভ করলেও, মুদ্রাক্ষরিকরা আগের অভ্যাস চালিয়ে যান[৪] এবং পরবর্তী সময়ে কম্পিউটারেও।[৫] সম্ভবত এই কারণেই, অনেক আধুনিক সূত্র ভুল[৬] দাবি করে যে প্রশস্ত ব্যবধান তৈরি করা হয়েছিল টাইপরাইটারের জন্য।[৭]

    আকাঙ্ক্ষিত বা সঠিক বাক্যের ব্যবধান নিয়ে প্রায়ই বিতর্ক হয় কিন্তু এখন অনেক সূত্রের মতে অতিরিক্ত ব্যবধানের প্রয়োজন নেই বা আকাঙ্ক্ষিত নয়। [৮] ১৯৫০ সাল দিকে, একক বাক্যের ব্যবধান বই, ম্যাগাজিন ও পত্রিকাতে আদর্শ হিসেবে ব্যবহার করা শুরু হয়,[৯] এবং বেশিরভাগ রচনাশৈলী কৌশল যেগুলো লাতিন-উদ্ভূত বর্ণমালাকে ব্যবহার করে ভাষার ভিত্তি হিসেবে সেগুলো এখন বিহিত করে বা সুপারিশ করে বাক্যের সমাপ্তিসূচক বিরাম চিহ্নের পর একক ব্যবধান ব্যবহার করাকে। [১০] যদিও, কিছু সূত্র এখনো বলে যে অতিরিক্ত ব্যবধান ঠিক ও গ্রহণযোগ্য। ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবে এ নিয়ে বিতর্ক চালু আছে।[৬] অনেক মানুষ দ্বিগুণ বাক্যের ব্যবধান পছন্দ করে অনানুষ্ঠানিক ব্যবহারের ক্ষেত্রে কারণ তাদের সেভাবেই টাইপ করতে শেখানো হয়েছে। [১১] কোন সাজানোটি বেশি পাঠযোগ্য এই নিয়ে একটি বিতর্ক আছে; সাম্প্রতিক সময়ে ২০০২ সাল থেকে কিছু সরাসরি গবেষণা করা হলেও সেগুলো অমীমাংসিত ফলাফল প্রদান করেছে।[১২]

    বাক্যের ব্যবধান(Sentence spacing)

    বাক্যের ব্যবধান(Sentence spacing)

    ইতিহাস

    মূল নিবন্ধ: History of sentence spacing

    গতানুগতিক ছাপাখানার অক্ষরস্থাপন

    উপরে: বাক্যের মাঝে কমপক্ষে em-ব্যবধান সংবলিত প্রশস্ত ব্যবধানের বাক্যের ছাপাখানার অক্ষরবিন্যাসের লেখা (১৯০৯). নিচে: ফরাসি ব্যবধানের ছাপাখানার অক্ষরবিন্যাসের লেখা (১৮৭৪)

    স্থানান্তর উপযোগী ছাপা আবিষ্কারের কিছুদিন পর থেকে, বহু-পরিবর্তনশীল ব্যবধান ব্যবস্থা তৈরি করা হয় যা যেকোনো মাপের ব্যবধান তৈরি করতে পারে, এবং পুরোপুরি সমানভাবে প্রতিপাদনের অনুমতিপ্রাপ্ত ছিল।[১৩] প্রথমদিকের আমেরিকান, ইংলিশ এবং অন্যান্য ইউরোপিয়ান ছাপাখানার অক্ষরস্থাপকগুলোর রচনাশৈলী কৌশল (ছাপাখানার নিয়মাবলী হিসেবেও পরিচিত) ব্যবধানের আদর্শ মানগুলো নির্দিষ্ট করে দিয়েছিল সেগুলো অষ্টাদশ শতাব্দীর পর থেকে বলতে গেলে প্রায় একই ধরনের। এই কৌশলগুলো- যেমনঃ Jacobi in the UK (১৯৮০)[১৪] এবং MacKellar, Harpel, and De Vinne (১৮৬৬–১৯০১) আমেরিকাতে[১৫]— দেখায় যে বাক্যগুলো হতে হবে এম-ব্যবধানের, এবং শব্দগুলোর হতে হবে ১/৩ বা ১/২ এম-ব্যবধানের। বাক্যের ব্যবধানের আপেক্ষিক মাপ শব্দ ব্যবধানের মাপ এবং সমানভাবে প্রতিপাদনের চাহিদার উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে।[১৬] বেশিরভাগ দেশের ক্ষেত্রে, বিংশ শতাব্দীর আগ পর্যন্ত প্রকাশিত কাজের জন্য এটাই ছিল আদর্শ।.[১৭] তবুও, এই সময়কালেও, এমন প্রকাশনা সংস্থাও ছিল (বিশেষ করে ফ্রান্সে) যারা বাক্যের মাঝে ব্যবহার করত একটি আদর্শ শব্দ ব্যবধানের মাপ – যাকে বলা হত ফরাসি ব্যবধান।

    যান্ত্রিক ছাপা এবং টাইপরাইটারের আবির্ভাব

    যান্ত্রিক ছাপার ব্যবস্থাগুলো উনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিকে চালু হয়, যেমন লিনোটাইপ এবং মোনোটাইপ যন্ত্র, যেগুলোতে হাতের অক্ষরবিন্যাসের মত কিছু পরিবর্তনশীল বাক্যের ব্যবধান করা যেত।[১৮] যখনই এই যন্ত্রগুলো ছাপার ব্যাপক উৎপাদনে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনে, প্রায় সেই একই সময়ে টাইপরাইটারের আবির্ভাব ব্যক্তিগত ও ব্যবসায়িক নথিপত্রের তৈরিতে আনে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। কিন্তু টাইপরাইটারের যান্ত্রিক সীমাবদ্ধতার কারণে পরিবর্তনশীল ব্যবধানের সুযোগ ছিল না-মুদ্রাক্ষরিকরা শুধুমাত্র কতবার ফাঁকা চাবি চাপবেন তা নিয়ন্ত্রণ করতে পারতেন। কিছু ইংরেজি-ভাষাভাষী দেশের মুদ্রাক্ষরিকরা প্রাথমিক ভাবে বাক্যের মাঝে তিনটি ব্যবধান দিতে শিখেছিল[১৯] গতানুগতিক ছাপার প্রশস্ত বাক্যের ব্যবধানের সাথে মিলিয়ে রাখতে, কিন্তু পরে তারা এটিকে দুইটি ব্যবধান হিসেবে স্থির করে,[২০] এই রীতি বিংশ শতাব্দীর পুরোটা সময় চালু ছিল।[৩] এটি ইংলিশ ব্যবধান হিসেবে পরিচিত ছিল, এবং ফরাসি মুদ্রাক্ষরিকদের থেকে আলাদা হিসেবে চিহ্নিত হয়, যাঁরা ফরাসি ব্যবধান ব্যবহার করা অব্যাহত রাখে।[২১]

    বাক্যের ব্যবধান(Sentence spacing)

    একক ব্যবধানে উত্তরণ

    বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে, কিছু ছাপাখানা বাক্যগুলো আলাদা করতে দেড় শব্দ মধ্যবর্তী ব্যবধান (একটি “en quad“) ব্যবহার শুরু করে।[২২] কিছু কিছু ক্ষেত্রে, ১৯৯০ এর দিকেও, এই রীতি ব্যবহার চালু থাকে।[২৩]

    ১৯৪০ এর দিকে যুক্তরাষ্ট্রে ম্যাগাজিন, পত্রিকা, এবং বইতে একক ব্যবধানের রীতি ব্যবহার করা শুরু হয় এবং ১৯৫০ এর দিকে যুক্তরাজ্যেও তা চালু হয়।[২৪] মুদ্রাক্ষরিকরা এর সাথে সাথে একক ব্যবধান ব্যবহার করা শুরু করে না।.একজন সাধারণ লেখক তখনও লেখার জন্য টাইপরাইটারের উপর নির্ভর করত—যাতে ছিল ব্যবধানের যান্ত্রিক সীমাবদ্ধতা।

    প্রযুক্তিগত অগ্রগতি বাক্যের ব্যবধানের কৌশলগুলোকে প্রভাবিত করা শুরু করে। ১৯৪১ সালে, IBM চালু করে এক্সেকিউটিভ, এমন এক টাইপরাইটার যা সমানুপাতিক ব্যবধান তৈরি করতে পারে[২৫]—যেটি পেশাদারী ছাপাখানার অক্ষরস্থাপনের জন্য শত শত বছর ব্যবহৃত হয়ে আসছিল। এই নবপ্রবর্তিত বস্তু টাইপরাইটারের উপর মোনোস্পেসড ফন্টের যে দখল ছিল তা ভেঙ্গে ফেলে— এটির যান্ত্রিক সীমাবদ্ধতার প্রখরতা কমিয়ে ফেলার মাধ্যমে।[২৫] ১৯৬০ এর মধ্যে, বৈদ্যুতিক ছবি-অক্ষরস্থাপন কৌশলগুলো লেখার মাঝে সাদা ব্যবধান রাখাকে উপেক্ষা করা শুরু করে।[৬] ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব এর ক্ষেত্রেও এটি সত্যি,যেহেতু এইচটিএমএল সাধারণভাবে অতিরিক্ত ব্যবধান উপেক্ষা করে,[২৬][২৭] যদিও ২০১১ সালে সিএসএস 2.1 মানদণ্ড আনুষ্ঠানিকভাবে একটি বিকল্প যোগ করে যেটি অতিরিক্ত ব্যবধান অক্ষুণ্ণ রাখতে পারে।[২৮] ১৯৮০ এর দিকে, ডেস্কটপ প্রকাশনী সফটওয়্যার সাধারণ লেখকদের জন্য আরো উন্নত বিন্যাস সরঞ্জাম সরবরাহ করে।[২৯] বিংশ শতাব্দীর শেষের দিকের মধ্যে, লেখার শব্দের সাহিত্য এটির বাক্যের ব্যবধানের নির্দেশিকা সমন্বয় করা শুরু করে দেয়।

    আধুনিক সাহিত্য

    ছাপাখানার বিদ্যা

    ইংরেজি প্রকাশনা সংস্থাগুলিতে ছাপাখানার বিদ্যার ( লেখার বিন্যাস ও আকৃতি )[৩০] প্রারম্ভিক অবস্থানে গতানুগতিগ ব্যবধান কৌশলগুলি অনুমোদিত ছিল। ১৯৫৪ সালে, জিওফ্রি ডডিং এর বইয়ে, ফাইনার পয়েন্টস ইন দা স্পেসিং অ্যান্ড এরেঞ্জমেন্ট অফ টাইপ , একক প্রশস্ত এম ব্যবধান থেকে বাক্যের মাঝে আদর্শ শব্দ ব্যবধান ব্যবহারের যে ব্যাপক চলন শুরু হয় তাতে গুরুত্ব আরোপ করেছেন।[৩১]

    কম্পিউটার যুগের আবির্ভাবের মাধ্যমে, ছাপাখানার বিদ্যায় বিশারদরা দ্বিগুণ ব্যবধান ব্যবহারের ক্ষেত্রে নিরুৎসাহিত হওয়া শুরু করেন, এমনকি মোনোস্পেসড লেখার ক্ষেত্রেও। ১৯৮৯ সালে. ডিজাইন এরডেস্কটপ পাবলিশিং এ বলা হয় “ছাপাখানার অক্ষরস্থাপন এর জন্য দাড়ি, প্রশ্নবোধক, আশ্চর্যবোধক, কোলন চিহ্নের পর শুধুমাত্র একটি ব্যবধান প্রয়োজন”, এবং একক বাক্যের ব্যবধানকে ছাপার কৌশল হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।[৩২] স্টপ স্টিলিং সীপ অ্যান্ড ফাইন্ড আউট হাও টাইপ ওয়ার্কস (১৯৯৩) এবং ডিজাইনিং উইথ টাইপঃ দা এসেনশিয়াল গাইড টু টাইপোগ্রাফি (২০০৬) উভয়ই শব্দের মাঝে অভিন্ন ব্যবধান ব্যবহার করতে নির্দেশ করে, এমনকি বাক্যের মাঝেও।[৩৩]

    ছাপাখানার বিদ্যার উপর করা সাম্প্রতিক কাজগুলো অনেক গুরুত্বের। ইলিন স্ট্রিজভার, টাইপ স্টুডিও এর প্রতিষ্ঠাতা, বলেন, “মতামতের পার্থক্য সহ্য করার কথা ভুলে যান, বাক্য শুরু করার আগে দুইটি ব্যবধান দেওয়া পুরোপুরি, দ্ব্যর্থহীনভাবে ভুল।”[১১] কমপ্লিট ম্যানুয়াল অন টাইপোগ্রাফি (২০০৩) এ বলা হয় “টাইপরাইটারের দাড়ির পর দুই শব্দ ব্যবধান ব্যবহার করে বাক্য আলাদা করার প্রক্রিয়ার ছাপাখানার অক্ষরস্থাপনে কোনো জায়গা নেই” এবং একক ব্যবধান হল “আদর্শ ছাপার কৌশল”।[৩৪] এলিমেন্টস অফ টাইপোগ্রাফিক স্টাইল (২০০৪) পরামর্শ দেয় বাক্যের মাঝে একটি ব্যবধান দেবার, এমন কোনো কিছু নয় যা ” আপনার ছাপার কাজ ও এর সাথে ছাপাখানার অক্ষরস্থাপন লাভবান হবে এই অদ্ভুত [দ্বিগুণ ব্যবধান] ভিক্টোরিয়ান অভ্যাস ভুলে গেলে”। [৩]

    ডেভিড জুরির বই, এবাউট ফেইসঃ রিভাইভিং দা রুলস অফ টাইপোগ্রাফি (২০০৪)- সুইজারল্যান্ডে প্রকাশিত- বাক্যের ব্যবধানের ব্যাপারে সমসাময়িক ছাপাখানার অক্ষরস্থাপনের অবস্থান পরিষ্কার করে ব্যাখ্যা করেঃ

    শব্দ ব্যবধান, বিরামচিহ্নের আগে বা পরে, এমনভাবে বিন্যস্ত করতে হবে যাতে দৃশ্যত মনে হয় তা আদর্শ শব্দ ব্যবধানের সমান। যদি একটি দাড়ি বা কমার পর একটি আদর্শ শব্দ ব্যবধান দেওয়া হয়, তাহলে, দৃশ্যত, সেটি ছাপার বাক্যের অন্য যেকোনো শব্দ ব্যবধান থেকে ৫০% পর্যন্ত বেশি প্রশস্ত ব্যবধান তৈরি করে। এটা হয় কারণ এই বিরামচিহ্নগুলো তাদের উপরে ব্যবধান বহন করে, যেটি, যখন পার্শ্ববর্তী আদর্শ শব্দ ব্যবধানের সাথে যোগ করা হয়, সম্মিলিতভাবে দৃশ্যত আরও বড় ব্যবধান তৈরি করে। অনেকে দ্বিমত পোষণ করে বলেন যে কমা এবং দাড়ির পর “অতিরিক্ত” ব্যবধান পাঠকের জন্য “বিরতি সংকেত” হিসেবে কাজ করে। কিন্তু এটি অপ্রয়োজনীয় (এবং দৃষ্টিকটু) কেননা বিরামচিহ্ন নিজেই বিরতি সংকেতের কাজ করে।[৩৫]

    শৈলী এবং ভাষা নির্দেশিকা

    মূল নিবন্ধ: Sentence spacing in language and style guides

    ১৯১১ এর শিকাগো ম্যানুয়াল অফ স্টাইল থেকে গতানুগতিক ব্যবধানের উদাহরণ

    বাক্যের ব্যবধান(Sentence spacing)

    শৈলী নির্দেশিকা

    শুরুর দিকে ছাপাখানার অক্ষরস্থাপনের শৈলী নির্দেশিকাগুলোতে শব্দের মাঝের “গতানুগতিক ব্যবধান” এর থেকে প্রশস্ত ব্যবধান বাক্যের মাঝে ব্যবহার করা হত, ডানের ছবিতে যেমনটি দেখান হল।[৩৬] বিংশ শতাব্দীর সময়, শৈলী নির্দেশিকাগুলো সাধারণভাবে মুদ্রলিখিত পান্ডুলিপিতে বাক্যের মাঝে দুইটি ব্যবধান দেওয়াকে বাধ্যতামূলক করে,যেগুলো পেশাগতভাবে ছাপাখানার অক্ষরস্থাপনের কাজের আগে ব্যবহৃত হত।[৩৭] ডেস্কটপ প্রকাশনা যখন প্রচলন শুরু হল, মুদ্রলিখিত পাণ্ডুলিপি হয়ে পড়ল আরও কম প্রাসঙ্গিক এবং বেশিরভাগ শৈলী নির্দেশিকাগুলো পাণ্ডুলিপি ও চূড়ান্ত ছাপাখানার অক্ষরস্থাপনের পণ্যের মাঝে পার্থক্য করা বন্ধ করে।[৩৮] একই সময়কালে, শৈলী নির্দেশিকাগুলো বাক্যের ব্যবধান সম্পর্কে তাদের নির্দেশনা বদলাতে শুরু করে। শিকাগো ম্যানুয়াল অফ স্টাইল এর ১৯৬৯ এর সংস্করণে বাক্যের মাঝে এম ব্যবধান ব্যবহার করা হয়;[৩৯] ২০০৩ এর সংস্করণে পাণ্ডুলিপি ও ছাপা উভয়ের জন্য তা পরিবর্তিত হয়ে একক ব্যবধান হয়। ১৯৮০ এর মধ্যে, যুক্তরাজ্যের হার্টস রুলস (১৯৮৩)[৪০] একক ব্যবধানে সরে আসে। অন্য শৈলী নির্দেশিকাগুলোও ১৯৯০ এর দিকে তা অনুসরণ করে।[৪১] একবিংশ শতাব্দী শুরুর কিছুদিনের মধ্যেই, বেশিরভাগ শৈলী নির্দেশিকাগুলো বদলে গিয়ে নির্দেশ করে যে বাক্যের মাঝে শুধুমাত্র একটি শব্দ ব্যবধানই যথাযথ।[৪২]

    আধুনিক শৈলী নির্দেশিকাগুলো লিখিত ভাষার আদর্শ মান এবং নির্দেশনা সরবরাহ করে। লেখকদের জন্য এই কাজগুলো গুরুত্বপূর্ণ কারণ “কার্যত সব পেশাদার সম্পাদকরা প্রকাশনার জন্য একটি পাণ্ডুলিপি সম্পাদনার তাদের কোনো একটির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেন”।[৪৩] ব্যাপক শৈলী নির্দেশিকাগুলোর শেষের দিকের সংস্করণগুলোতে, যেমনঃ যুক্তরাজ্যে অক্সফোর্ড স্টাইল ম্যানুয়াল (২০০৩)[৪৪] এবং যুক্তরাজ্যে দা শিকাগো ম্যানুয়াল অফ স্টাইল (২০১০)[৪৫], বাক্যের ব্যবধানসহ অনেক ধরনের লেখা ও নকশার বিষয়ে আদর্শ মান সরবরাহ করে।[৪৬] চূড়ান্ত লেখা ও প্রকাশনার ক্ষেত্রে বেশিরভাগ শৈলী নির্দেশিকাগুলো এখন চূড়ান্ত বিরামচিহ্নের পর একক ব্যবধান ব্যবহার করার পরামর্শ দেয়।[৪২] কিছু শৈলী নির্দেশিকা খসড়া কাজে দ্বিগুণ ব্যবধান অনুমোদন করে, এবং গ্রেগ রেফারেন্স ম্যানুয়াল লেখকের ইচ্ছার উপর দ্বিগুণ ও একক ব্যবধানের ব্যাপারটি ছেড়ে দেয়।[৪৭] ওয়েব নকশা নির্দেশিকাগুলো সাধারণত এই বিষয়ে কোনো নির্দেশনা দেয় না, যেহেতু “এইচটিএমএল দ্বিগুণ ব্যবধানকে স্বীকৃতি দিতে সম্পূর্ণরূপে অস্বীকার করে”।[৪৮] এই কাজগুলো নিজেরা বর্তমান প্রকাশনার আদর্শ মান একক ব্যবধান অনুসরণ করে।[৪৯]

    ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের ইন্টারন্যাশনাল স্টাইল গাইড (২০০৮) এ উল্লেখ করা হয় যে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের ২৩ টি ভাষার সকল প্রকাশনায় একক বাক্যের ব্যবধান ব্যবহার করা হবে।[৫০] ইংরেজি ভাষার জন্য, ইউরোপিয়ান কমিশনের ইংলিশ স্টাইল গাইডে (২০১০) বলা হয় যে বাক্যগুলো সব সময় একক ব্যবধানের হবে।[৫১] স্টাইল ম্যানুয়ালঃ ফর অথারস, এডিটরস অ্যান্ড প্রিন্টারস (২০০৭), যেটি ১৯৬৬ সালে কমনওয়েলথ গভর্নমেন্ট প্রিন্টিং অফিস অফ অস্ট্রেলিয়া দ্বারা প্রথম প্রকাশিত হয়, একক ব্যবধান ব্যবহারের শর্ত দেয় যে “বাক্য সমাপ্তকারি বিরামচিহ্নের” পরে এবং যেহেতু “শব্দ প্রক্রিয়াকরণের প্রোগ্রামগুলো ও ডেস্কটপ প্রকাশনা আরো পরিশীলিত, পরিবর্তনশীল ছাপাখানার অক্ষরস্থাপন প্রদান করে, তাই দ্বিগুণ ব্যবধান ব্যবহারের এই রীতি এখন পরিহার করা হয় কারণ এটি পাতার মাঝে বিভ্রান্তিমূলক ব্যবধান তৈরি করে।”[৫২]

    জাতীয় ভাষাগুলো যেগুলো কোনো প্রামাণিক ভাষা একাডেমী এর অন্তর্ভুক্ত নয় সাধারণত সেগুলোর একাধিক শৈলী নির্দেশিকা থাকে-যাদের মধ্যে মাত্র কয়েকটি বাক্যের ব্যবধান নিয়ে আলোচনা করতে পারে। যুক্তরাজ্যে এমনটিই হয়। অক্সফোর্ড স্টাইল ম্যানুয়াল (২০০৩) এবং মডার্ন হিউম্যানিটিস রিসার্চ এসোসিয়েশন এর এমএইচআরএ স্টাইল গাইড (২০০২)-তে বলা হয়েছে শুধুমাত্র একক ব্যবধান ব্যবহার করা যাবে।[৫৩] কানাডাতে, কানাডিয়ান স্টাইল, এ গাইড টু রাইটিং অ্যান্ড এডিটিং (১৯৯৭) এর ইংরেজি ও ফরাসি ভাষা উভয় বিভাগে, একক বাক্যের ব্যবধানের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।[৫৪] যুক্তরাষ্ট্রে, বহু শৈলী নির্দেশিকা- যেমন শিকাগো ম্যানুয়াল অফ স্টাইল (২০০৩)- শুধুমাত্র একক ব্যবধান অনুমোদন করে।[৫৫] ইতালির সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ শৈলী নির্দেশিকা, ইলা নুয়াভো মানুয়ালে দি স্তিলে (২০০৯)[৫৬]-এ বাক্যের ব্যবধানের কোনো উল্লেখ নেই, কিন্তু মাইক্রোসফট অনুবাদের আনুষ্ঠানিক নির্দেশিকা,গুইদা দি স্তিলে ইতালিয়ানো (২০১০)-তে ব্যবহারকারীদের “যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবহৃত দ্বিগুণ ব্যবধানের বদলে” একক বাক্যের ব্যবধান ব্যবহার করতে বলা হয়।[৫৭]

    ভাষা নির্দেশিকা

    কিছু ভাষা, যেমন ফরাসি এবংস্প্যানিশ ভাষাতে ভাষার নিয়ম নির্ধারণের জন্য একাডেমী আছে। তাদের প্রকাশনা সাধারণত ছাপাখানার অক্ষরস্থাপন বিদ্যার বিষয়গুলোর বদলে লিখনবিধি এবং ব্যাকরণের বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করে। এধরনের ভাষাগুলোর জন্য শৈলী নির্দেশিকাগুলো কম প্রাসঙ্গিক, যেহেতু তাদের একাডেমীগুলো বিধানবাদ ঠিক করে। উদাহরণস্বরূপ, আকাদেমি ফ্রঁসেজ বিশ্বব্যাপী ফরাসি ভাষাভাষীদের জন্য দিকসিওনের দ্য লাকাদেমি ফ্রঁসেজ প্রকাশ করে।[৫৮] ১৯৯২ সালের সংস্করণে বাক্যের ব্যবধানের উপর কোনো নির্দেশনা দেওয়া নাই, কিন্তু পুরোপুরি একক বাক্যের ব্যবধান সংবলিত-যা ঐতিহাসিক ফরাসি ব্যবধানের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। স্প্যানিশ ভাষা একই রকম। এসোসিয়েশন অফ স্প্যানিশ ল্যাঙ্গুয়েজ একাডেমীস এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ, রিয়েল একাডেমিয়া এসপানিওলা, প্রকাশ করে ডিকশনারিও দে লা লেঙ্গুয়া এসপানিওলা, যেটিকে বিশ্বব্যাপী স্প্যানিশ ভাষার প্রচলিত প্রথামত হিসেবে দেখা হয়।[৫৯] ২০০১ সালের সংস্করণে বাক্যের ব্যবধানের উপর কোনো নির্দেশনা দেওয়া নাই, কিন্তু এটি একক বাক্যের ব্যবধানে ছাপা। জার্মান ভাষা নির্দেশিকা এমফিলুনগেন দেস রাটস ফ্রু দোএতচে রেক্তসায়বুং (“কাউন্সিল ফর জার্মান ওরথোগ্র্যাফি কর্তৃক সুপারিশকৃত”) (২০০৬)-তে বাক্যের ব্যবধানের উল্লেখ নাই।[৬০] ম্যানুয়ালটিতে চূড়ান্ত বিরামচিহ্নের পরে একক ব্যবধান ব্যবহার করা হয়। তাছাড়া, ডুডেন, জার্মানিতে সবথেকে বেশি ব্যবহৃত জার্মান ভাষার অভিধান,[৬১] নির্দেশ করে যে দ্বিগুণ বাক্যের ব্যবধান একটি ত্রুটি।[৬২]

    ব্যাকরণ নির্দেশিকা

    কতিপয় তথ্যসূত্রের ব্যাকরণ বাক্যের ব্যবধানের কথা উল্লেখ করে, যেহেতু শব্দের মাঝে বর্ধিত ব্যবধান নিজের মাঝে বিরামচিহ্নের মত।[৬৩] বেশিরভাগই করে না। ব্যাকরণ নির্দেশিকাগুলো সাধারণত চূড়ান্ত বিরামচিহ্ন এবং সঠিক বাক্য গঠনের বিষয়গুলো ব্যাখ্যা করে-কিন্তু বাক্যের মাঝের ব্যবধান সম্পর্কে ব্যাখ্যা করে না।[৬৪] তাছাড়া, বহু আধুনিক ব্যাকরণ নির্দেশিকা দ্রুত তথ্যসূত্র পাবার মত করে তৈরি করা হয়েছে[৬৫] এবং লেখার শৈলীর অতিরিক্ত বিষয়গুলোর জন্য ব্যবহারকারীদের ব্যাপক শৈলী নির্দেশিকা ব্যবহারের পরামর্শ দেয়।[৬৬] উদাহরণস্বরূপ,পকেট ইডিয়টস গাইড টু গ্রামার অ্যান্ড পাঙ্কচুয়েসন (২০০৫) বিন্যাস কাজে ধারাবাহিকতা ও অন্যান্য “সম্পাদনা সম্পর্কিত বিষয়গুলোর” জন্য ব্যবহারকারীদের এম এলএ স্টাইল ম্যানুয়াল এর মত শৈলী নির্দেশিকাগুলো ব্যবহারের নির্দেশনা দেয়।[৬৭] গ্রামার বাইবেল (২০০৪) -এ বলা হয় “ইংরেজি বিরামচিহ্নের আধুনিক ব্যবস্থা কোনোভাবেই সহজ নয়। একটি বই যদি সকল বিষয়কে অন্তর্ভুক্ত করতে চায় তবে এটিকে হতে হবে বিশাল আকৃতির এবং যিনি এধরনের কিছু চাচ্ছেন তাঁকে শিকাগো ম্যানুয়াল অফ স্টাইল দেখার পরামর্শ দেওয়া হল।”[৬৮]

    প্রযুক্তিনির্ভর যুগ

    মূল নিবন্ধ: Sentence spacing in digital media

    কম্পিউটারের যুগে, বিভিন্ন সফটওয়্যারের প্যাকেজে বাক্যের মাঝের ব্যবধানকে বিভিন্নভাবে পরিচালনা করা হয়। কিছু পদ্ধতি যা ব্যবহারকারী লিখে তাই অনুমোদন করে, যখন অন্যগুলো ব্যবধান পরিবর্তন করার চেষ্টা করে, বা ব্যবহারকারীর নিবেশকে বাক্য শনাক্ত করার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে। কম্পিউটার ভিত্তিক শব্দ প্রক্রিয়াকারকগুলো, এবং ছাপাখানার অক্ষরস্থাপনের সফটওয়্যার যেমনঃ ট্রফটেক্স, ব্যবহারকারীদের এমনভাবে লেখা সাজাবার সুযোগ করে দেয় যা আগে শুধুমাত্র পেশাদার অক্ষরস্থাপকগুলো করতে পারত।[৬৯]

    ইমাক্স এর লেখা সম্পাদনার পরিবেশ স্পষ্টভাবে বাক্যের সমাপ্তি বুঝতে দাড়ির পর দ্বিগুণ ব্যবধান ব্যবহার করে, দ্বিগুণ ব্যবধানের এই প্রক্রিয়া বাক্যের মাঝের সেইসব দাড়ির সাথে ভুল বোঝাবুঝি রোধ করে যেগুলো দিয়ে শব্দের সংক্ষিপ্তরূপ প্রকাশ পায়। ইমাক্স কিভাবে বাক্যের সমাপ্তি বুঝতে পারবে তা নিয়ন্ত্রণ করে যে বিন্যাসটি সেটি হল সেন্টেন্স-এন্ড-ডাবল-স্পেস অ্যান্ড সেন্টেন্স-এন্ড .[৭০] The ভিআই সম্পাদকও এই কৌশল অনুসরণ করে; ফলে, ইমাক্সভিআই উভয়ের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ বাক্য নিয়ন্ত্রণ করা তুলনামূলকভাবে সহজ হয় (জাম্প ওভার, কপি, ডিলিট)।

    ইউনিক্স ছাপাখানার অক্ষরস্থাপনের প্রোগ্রাম ট্রফ বাক্যের শেষ চিহ্নিত করতে দুইটি ব্যবধান ব্যবহার করে।[৭১] এটি ছাপাখানার অক্ষরস্থাপককে শব্দের সংক্ষিপ্তরূপ থেকে বাক্যের সমাপ্তিকে পার্থক্য করার এবং আলাদাভাবে অক্ষরস্থাপনের সুযোগ করে দেয়। ট্রফের শুরুর দিকের সংস্করণগুলোতে,[৭২] শুধুমাত্র নির্দিষ্ট প্রস্থের ফন্ট অক্ষরস্থাপনে ব্যবহার করত, যেটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাক্যের মাঝে দ্বিতীয় একটি ব্যবধান যোগ করে দিত, যেগুলো চূড়ান্ত বিরামচিহ্নের মিশ্রণ ও লাইন ফিড উপর নির্ভর করে শনাক্ত করা হত।

    মাইক্রোসফট ওয়ার্ড নিজে থেকে বাক্যকে পরিবর্তন করে না, কিন্তু গ্রামার চেকিং এমনভাবে ঠিক করা যায় যাতে বাক্যের মাঝে নির্দিষ্ট পরিমাণ ব্যবধান থাকে।

    ল্যাটেক দাড়ির পর একটি “বাক্য-মধ্যবর্তী” অক্ষরস্থাপন করে যদিনা অন্য নির্দেশনা দেওয়া থাকে। এটি একটি পরিবর্তনশীল ব্যবধান যা সাধারণত “শব্দ-মধ্যবর্তী ব্যবধান” থেকে প্রশস্ত হয়।

    অ্যান্ড্রয়েডআইওএস সহ, কিছু আধুনিক টাচ-স্ক্রিন যন্ত্রে, পর পর দুইটি ব্যবধান দেওয়া হলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাক্যের সমাপ্তি হিসেবে মনে করা হয়, এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি দাড়ি প্রবেশ করানো হয়। যদিও, শুধুমাত্র একটি ব্যবধান অক্ষুণ্ণ থাকে।

    একাধিক ব্যবধান বেশিরভাগ ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব উপাদানে নিজে থেকে অপসারণ করা হয়, সেটি বাক্যের সাথে সম্পর্কযুক্ত হোক বা নাই হোক তা সরিয়ে ফেলা হয়। ব্যবধান সংরক্ষণের উপায়ও আছে, যেমনঃ সিএসএস হোয়াইট-স্পেস প্রোপার্টি, ও <pre> ট্যাগ। টুইটার তাদের ওয়েবসাইটে ব্যবহারকারীদের অতিরিক্ত ব্যবধানের নিবেশ সংরক্ষণ করে। এইচটিএমএল-এ আরও কয়েকটি ব্যবধান তৈরির প্রক্রিয়া আছে যাতে ব্যবধান অক্ষুণ্ণ থাকে, যেমনঃ এম ব্যবধান, এন ব্যবধান, ও নন-ব্রেকিং ব্যবধান. কিছু ইউনিকোড ব্যবধান অক্ষরও ওয়েবে অক্ষুণ্ণ থাকে।

    বাক্যের ব্যবধান(Sentence spacing)

    বিতর্ক

    জেমস ফেলিসি, কমপ্লিট ম্যানুয়াল অফ টাইপোগ্রাফি এর লেখক, বলেন যে বাক্যের ব্যবধানের বিষয়টি হল “এমন একটি বিতর্ক যা শেষ হতে অস্বীকৃতি জানায় … আমার ছাপার ব্যাপারে লেখার এত বছরে, এই প্রশ্নটি আমি সবচেয়ে বেশি শুনি, এবং ওয়েবে খুঁজলে এই বিষয়ে প্রচুর লেখা পাওয়া যাবে”।[৬] এই বিষয়টি নিয়ে আজ পর্যন্ত অনেক বিতর্ক আছে।

    অনেক মানুষ বিভিন্ন কারণে একক বাক্যের ব্যবধানের বিরোধিতা করে। অনেকে বলেন যে দ্বিগুণ ব্যবধানের অভ্যাস এতটা গভীরভাবে বদ্ধমূল যে বদলান সম্ভব না।[৭৩] অন্যেরা দাবি করেন যে বাক্যের মাঝে অতিরিক্ত ব্যবধান লেখার সৌন্দর্য ও পাঠযোগ্যতা বৃদ্ধি করে।[৭৪] দ্বিগুণ বাক্যের ব্যবধানের প্রবক্তারা আরো বলেন যে কিছু প্রকাশক লেখকদের দ্বিগুণ-ব্যবধানের পাণ্ডুলিপি জমা দিতে বলতে পারেন। একটি প্রধান উদাহরণ হল চিত্রনাট্যের পাণ্ডুলিপি লেখার জন্য চিত্রনাট্য লেখার শিল্পের মোনোস্পেসড এর আদর্শ মান, কুরিয়ার, ১২-পয়েন্ট ফন্ট,[৭৫] যদিও চিত্রনাট্য লেখার উপর করা কিছু কাজ নির্দেশ করে যে কুরিয়ার খুব কমই পছন্দের—সমানুপাতিক ফন্ট ব্যবহার করা যেতে পারে।[৭৬] কিছু বিশ্বাসযোগ্য সূত্রের মতে লেখকদের তাদের নিজস্ব শৈলী নির্দেশিকা অনুসরণ করা উচিত, কিন্তু দ্বিগুণ বাক্যের ব্যবধানের প্রবক্তারা বলেন যে প্রকাশকের নির্দেশিকা প্রাধান্য পায়, এমনকি তারাও যারা দ্বিগুণ বাক্যের ব্যবধানের পাণ্ডুলিপি চায়।[৭৭]

    প্রশস্ত বাক্যের ব্যবধানের বিরুদ্ধে জনপ্রিয় একটি যুক্তি হল যে এটি তৈরি করা হয়েছিল টাইপরাইটারের মোনোস্পেসড ফন্টের জন্য, এবং আধুনিক সমানুপাতিক ফন্টের জন্য তার আর কোনো প্রয়োজন নেই। [৭৮] যদিও, টাইপরাইটার আবিষ্কারের আগে সমানুপাতিক ফন্ট প্রশস্ত বাক্যের ব্যবধানের সাথে শত শত বছর একসাথে ছিল, এবং আবিষ্কারের পরও কয়েক যুগ ছিল। যখন টাইপরাইটার প্রথম আসে, মুদ্রাক্ষরিকদের সাধারণত বাক্যের মাঝে তিনটি ব্যবধান ব্যবহার করতে শেখানো হত।[১৯] এটি ক্রমান্বয়ে বদলে দুইটি ব্যবধান হয়, যখন প্রকাশনা শিল্প অপরিবর্তিত থাকে তাদের প্রশস্ত এম-ব্যবধানের বাক্যে। কিছু সূত্রের মতে এখন মোনোস্পেসড ফন্টকে একক ব্যবধান করা গ্রহণযোগ্য,[৭৯] যদিও অন্যান্য সূত্র মোনোস্পেসড ফন্টের জন্য এখনো দ্বিগুণ ব্যবধান ব্যবহার করতে বলে।[৮০] টাইপরাইটারের দ্বিগুণ ব্যবধানের কৌশলটি বিদ্যালয়ের মুদ্রাক্ষর শ্রেণিতে শেখানো হয়, এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটিই অভ্যাস করা হয়।।[১১] কিছু মানুষ মনে করেন যে শিক্ষার্থীদের পরবর্তীতে এই কাজটি পুনরায় শিখতে বাধ্য করা হবে।[৮১]

    বেশিরভাগ শৈলী নির্দেশিকা নির্দেশ করে যে একক বাক্যের ব্যবধান আজ চূড়ান্ত বা প্রকাশিত কাজের জন্য যথার্থ,[৪২] এবং বেশিরভাগ প্রকাশক পাণ্ডুলিপি সেভাবে চান প্রকাশনায় যেভাবে থাকবে—েএকক বাক্যের ব্যবধান সংবলিত।[৮২] লেখালিখির সূত্রগুলো সাধারণত পরামর্শ দেয় যে সম্ভাব্য লেখকরা যেন পাণ্ডুলিপি জমা দেওয়ার পূর্বে অতিরিক্ত ব্যবধান সরিয়ে ফেলে,[৮৩] যদিও অন্যান্য সূত্রের মতে প্রকাশকরা চূড়ান্ত প্রকাশনার আগে সফটওয়্যার ব্যবহার করে ব্যবধান সরিয়ে ফেলবে।[৮৪]

    কেতাবি প্রকাশনার ক্ষেত্রে, এলসেভিয়ার ফরাসি ব্যবধান ব্যবহার করে কিন্তু স্প্রিঙ্গার বাক্যের মাঝে শব্দের মাঝের ব্যবধানের চেয়ে প্রশস্ত ব্যবধান ব্যবহার করে।

    পাঠযোগ্যতা এবং সহজপাঠ্যতার উপর প্রভাব

    মূল নিবন্ধ: Sentence spacing studies

    একক ও দ্বিগুণ ব্যবধান প্রক্রিয়ার সহজপাঠ্যতাপাঠযোগ্যতার ব্যাপারে প্রচুর যুক্তি আছে—দুইদিকের প্রবক্তাদের দ্বারাই। একক ব্যবধানের সমর্থকরা দাবি করেন যে বর্তমানে বই, ম্যাগাজিন, ও ওয়েবে প্রচলিত আদর্শ মানের সাথে মিল পাঠযোগ্যতা বৃদ্ধি করে, সমানুপাতিক ফন্টের লেখায় দ্বিগুণ ব্যবধান ব্যবহার করলে তা অদ্ভুত দেখায়, এবং দ্বিগুণ ব্যবধানের কারণে তৈরি হওয়া “রিভারস” ও “হোলস” পাঠযোগ্যতার ক্ষতিসাধন করে।[৮৫] দ্বিগুণ বাক্যের ব্যবধানের প্রবক্তরা বলেন যে অতিরিক্ত ব্যবধান বাক্যের মাঝে পরিষ্কার বিরতি বুঝিয়ে পাঠযোগ্যতা বৃদ্ধি করে এবং লেখাকে আরো সহজপাঠ্য করে,[৮৬] দাড়ি ও কমার মাঝে দৃশ্যত যে সামান্য পার্থক্য আছে তা উল্লেখ করে।

    যদিও, ছাপাখানার অক্ষরস্থাপন সম্পর্কিত মতামতগুলো সাধারণত প্রমাণবহির্ভূত হয়ে থাকে।[৮৭] ” মতামতগুলো সব সময় ছাপার সহজপাঠ্যতার জন্য নিরাপদ নির্দেশিকা নয়,”[৮৮] এবং যখন সরাসরি গবেষণা করা হয়, ভিত্তিহীন মতামত—এমনকি বিশেষজ্ঞদের—ভুল প্রমাণিত হতে পারে।[৮৯] লেখা যেটি মনে হয় সহজপাঠ্য (প্রথম দৃষ্টিতে দৃশ্যত আনন্দদায়ক) সেটি কার্যকর পাঠের ক্ষতিসাধন করে বলে প্রমাণ হতে পারে যখন এটির উপর বৈজ্ঞানিক গবেষণা করা হয়।[৯০]

    গবেষণা

    বাক্যের ব্যবধানের উপর করা গবেষণার মধ্যে আছে লোহ, ব্রাঞ্চ, সিওয়ানোঅন, ও আলি (২০০২); ক্লিনটন, ব্রাঞ্চ, হোলসু, ও সিওয়ানোঅন (২০০৩); এবং নি, ব্রাঞ্চ, ও সেন (২০০৪), যেগুলোর কোনটিই একক, দ্বিগুণ, কিংবা তিনগুণ ব্যবধানের পক্ষে ফলাফল দিতে পারে নাই।[৯১] ২০০২ সালের গবেষণায় অংশগ্রহণকারীদের একক ও দ্বিগুণ বাক্যের ব্যবধানের লেখা পড়ার গতি পরীক্ষা করা হয়। লেখকরা বলেন যে, ” ‘দ্বিগুণ ব্যবধানের দলটি’ ধারাবাহিকভাবে ‘একক ব্যবধানের দলটি’ থেকে বেশি সময় নিচ্ছিল শেষ করতে” কিন্তু সিদ্ধান্ত নেন যে ” সেখানে উল্লেখযোগ্য পার্থক্য আছে বলার মত পর্যাপ্ত পরিমাণ প্রমাণ ছিল না”।[৯২] ২০০৩ ও ২০০৪ সালের গবেষণায় একক, দ্বিগুণ ও তিনগুণ ব্যবধানের উপর বিশ্লেষণ করা হয়। উভয় ক্ষেত্রে, লেখকরা বলেন যে একটি সিদ্ধান্তে আসার মত পর্যাপ্ত প্রমাণ ছিল না।[৯৩] নি, ব্রাঞ্চ, সেন ও ক্লিনটন ২০০৯ সালে অভিন্ন ব্যবধানের চলক দিয়ে একইরকম একটি গবেষণা করেন। লেখকরা সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে “ফলাফল বাক্যের মাঝে ভিন্ন ধরনের ব্যবধান সময় ও বুঝতে পারার উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব রাখে এই বিষয়ে অপর্যাপ্ত প্রমাণ সরবরাহ করে

    বাক্যের ব্যবধান(Sentence spacing)

  • উচ্চারণ(pronunciation)

    উচ্চারণ (pronunciation) (সং. উৎ + √ চারি + অন) হল কথা বলার রীতি বা ভঙ্গী। নির্দিষ্ট কোন অঞ্চলের ভাষায় একটি শব্দ বা কথা বলার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত আওয়াজের যে (সম্মতি বা শর্তাধীনে অধিষ্ঠিত / agreed-upon) অনুক্রম বা পরম্পরা তাকে উচ্চারণ (“সঠিক উচ্চারণ”) বলা যেতে পারে অথবা কোনও নির্দিষ্ট ব্যক্তি যেভাবে কথা বলেন সহজ কথায় তাই উচ্চারণ।

    কোন শব্দের বানান ঐ শব্দকে নির্দেশ করলেও তা শব্দটির উচ্চারণকে নির্ধারণ করে না। বিতর্কিত বা ব্যাপকহারে ভুল উচ্চারিত শব্দসমূহের উচ্চারণ তাদের উৎস থেকে যাচাই করে নেওয়া হয়। যেমন:- সম্প্রতি গ্রাফিকস ইন্টারচেঞ্জ ফরমেটের (GIF) আবিষ্কারক Gifকে Jif উচ্চারণ করতে বলেছেন।[১]

    শৈশবে সাংস্কৃতিক উন্মেষের ব্যপ্তিকাল, বক্তার বর্তমান আবাসস্থল, কন্ঠস্বর বা বাকযন্ত্রের অসঙ্গতি-অসুখ[২] , বক্তার সামাজিক শ্রেণী, নৃগোষ্ঠী কিংবা শিক্ষার[৩] ন্যায় বহু কারণভেদে দল বা ব্যক্তি বিশেষে একই শব্দ বিভিন্নভাবে বলা হয়ে থাকতে পারে।

    উচ্চারণ(pronunciation)

    ভাষাতাত্ত্বিক পরিভাষা

    স্বন বা বাগধ্বনি (Phone) হচ্ছে মানুেষর কণ্ঠ থেকে উচ্চারিত ধ্বনি। অক্ষরকে বাগধ্বনির এককরূপে গণ্য করা হয়। ভাষাবিজ্ঞানের যে শাখায় এটি আলোচনা করা হয় তা হল ধ্বনিবিজ্ঞান (phonetics)। যে সব ক্ষুদ্রতম ধ্বনিগত একেকর মধ্যে পারস্পরিক স্বনিস্বীয় বা মূলধ্বনিগত বিরোধ থাকে সেই ধ্বনিগত এককগুলোর প্রতিটিই এক একটি স্বনিম (Phoneme)।[৪] সহজভাবে অর্থের পার্থক্য সৃষ্টিকারী ক্ষুদ্রতম ধ্বনিগত এককই স্বনিম। যেমন:- কাল ও খাল শব্দদুটিতে শুধু এবং এর জন্য অর্থের পার্থক্য ঘটেছে। তাই এখানে স্বনিম। স্বন এবং স্বনিম স্বনিম-বিজ্ঞান (phonemics) বা ধ্বনিতত্ত্বে (phonology) আলোচনা করা হয়। সুস্পষ্ট উচ্চারণের অংশ হিসেবে বাগধ্বনিকে সচরাচর আন্তর্জাতিক ধ্বনিমূলক বর্ণমালার (IPA) মাধ্যমে বর্ণনা তথা প্রতিবর্ণীকরণ করা হয়।[৫]

    উচ্চারণ(pronunciation)

    ভাষাতাত্ত্বিক পরিভাষা(Terminology)

    স্বন বা বাগধ্বনি (Phone) হচ্ছে মানুেষর কণ্ঠ থেকে উচ্চারিত ধ্বনি। অক্ষরকে বাগধ্বনির এককরূপে গণ্য করা হয়। ভাষাবিজ্ঞানের যে শাখায় এটি আলোচনা করা হয় তা হল ধ্বনিবিজ্ঞান (phonetics)। যে সব ক্ষুদ্রতম ধ্বনিগত একেকর মধ্যে পারস্পরিক স্বনিস্বীয় বা মূলধ্বনিগত বিরোধ থাকে সেই ধ্বনিগত এককগুলোর প্রতিটিই এক একটি স্বনিম (Phoneme)।[৪] সহজভাবে অর্থের পার্থক্য সৃষ্টিকারী ক্ষুদ্রতম ধ্বনিগত এককই স্বনিম। যেমন:- কাল ও খাল শব্দদুটিতে শুধু এবং এর জন্য অর্থের পার্থক্য ঘটেছে। তাই এখানে স্বনিম। স্বন এবং স্বনিম স্বনিম-বিজ্ঞান (phonemics) বা ধ্বনিতত্ত্বে (phonology) আলোচনা করা হয়। সুস্পষ্ট উচ্চারণের অংশ হিসেবে বাগধ্বনিকে সচরাচর আন্তর্জাতিক ধ্বনিমূলক বর্ণমালার (IPA) মাধ্যমে বর্ণনা তথা প্রতিবর্ণীকরণ করা হয়।[৫]

    ভাষাতাত্ত্বিক পরিভাষা

    স্বন বা বাগধ্বনি (Phone) হচ্ছে মানুেষর কণ্ঠ থেকে উচ্চারিত ধ্বনি। অক্ষরকে বাগধ্বনির এককরূপে গণ্য করা হয়। ভাষাবিজ্ঞানের যে শাখায় এটি আলোচনা করা হয় তা হল ধ্বনিবিজ্ঞান (phonetics)। যে সব ক্ষুদ্রতম ধ্বনিগত একেকর মধ্যে পারস্পরিক স্বনিস্বীয় বা মূলধ্বনিগত বিরোধ থাকে সেই ধ্বনিগত এককগুলোর প্রতিটিই এক একটি স্বনিম (Phoneme)।[৪] সহজভাবে অর্থের পার্থক্য সৃষ্টিকারী ক্ষুদ্রতম ধ্বনিগত এককই স্বনিম। যেমন:- কাল ও খাল শব্দদুটিতে শুধু এবং এর জন্য অর্থের পার্থক্য ঘটেছে। তাই এখানে স্বনিম। স্বন এবং স্বনিম স্বনিম-বিজ্ঞান (phonemics) বা ধ্বনিতত্ত্বে (phonology) আলোচনা করা হয়। সুস্পষ্ট উচ্চারণের অংশ হিসেবে বাগধ্বনিকে সচরাচর আন্তর্জাতিক ধ্বনিমূলক বর্ণমালার (IPA) মাধ্যমে বর্ণনা তথা প্রতিবর্ণীকরণ করা হয়।

    উচ্চারণ(pronunciation)

    উচ্চারণ (সং. উৎ + √ চারি + অন) হল কথা বলার রীতি বা ভঙ্গী। নির্দিষ্ট কোন অঞ্চলের ভাষায় একটি শব্দ বা কথা বলার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত আওয়াজের যে (সম্মতি বা শর্তাধীনে অধিষ্ঠিত / agreed-upon) অনুক্রম বা পরম্পরা তাকে উচ্চারণ (“সঠিক উচ্চারণ”) বলা যেতে পারে অথবা কোনও নির্দিষ্ট ব্যক্তি যেভাবে কথা বলেন সহজ কথায় তাই উচ্চারণ।

    কোন শব্দের বানান ঐ শব্দকে নির্দেশ করলেও তা শব্দটির উচ্চারণকে নির্ধারণ করে না। বিতর্কিত বা ব্যাপকহারে ভুল উচ্চারিত শব্দসমূহের উচ্চারণ তাদের উৎস থেকে যাচাই করে নেওয়া হয়। যেমন:- সম্প্রতি গ্রাফিকস ইন্টারচেঞ্জ ফরমেটের (GIF) আবিষ্কারক Gifকে Jif উচ্চারণ করতে বলেছেন।[১]

    শৈশবে সাংস্কৃতিক উন্মেষের ব্যপ্তিকাল, বক্তার বর্তমান আবাসস্থল, কন্ঠস্বর বা বাকযন্ত্রের অসঙ্গতি-অসুখ[২] , বক্তার সামাজিক শ্রেণী, নৃগোষ্ঠী কিংবা শিক্ষার[৩] ন্যায় বহু কারণভেদে দল বা ব্যক্তি বিশেষে একই শব্দ বিভিন্নভাবে বলা হয়ে থাকতে পারে।

    উচ্চারণ(pronunciation)

    ভাষাতাত্ত্বিক পরিভাষা(Terminology)

    স্বন বা বাগধ্বনি (Phone) হচ্ছে মানুেষর কণ্ঠ থেকে উচ্চারিত ধ্বনি। অক্ষরকে বাগধ্বনির এককরূপে গণ্য করা হয়। ভাষাবিজ্ঞানের যে শাখায় এটি আলোচনা করা হয় তা হল ধ্বনিবিজ্ঞান (phonetics)। যে সব ক্ষুদ্রতম ধ্বনিগত একেকর মধ্যে পারস্পরিক স্বনিস্বীয় বা মূলধ্বনিগত বিরোধ থাকে সেই ধ্বনিগত এককগুলোর প্রতিটিই এক একটি স্বনিম (Phoneme)।[৪] সহজভাবে অর্থের পার্থক্য সৃষ্টিকারী ক্ষুদ্রতম ধ্বনিগত এককই স্বনিম। যেমন:- কাল ও খাল শব্দদুটিতে শুধু এবং এর জন্য অর্থের পার্থক্য ঘটেছে। তাই এখানে স্বনিম। স্বন এবং স্বনিম স্বনিম-বিজ্ঞান (phonemics) বা ধ্বনিতত্ত্বে (phonology) আলোচনা করা হয়। সুস্পষ্ট উচ্চারণের অংশ হিসেবে বাগধ্বনিকে সচরাচর আন্তর্জাতিক ধ্বনিমূলক বর্ণমালার (IPA) মাধ্যমে বর্ণনা তথা প্রতিবর্ণীকরণ করা হয়।[৫]

  • পূরণবাচক সংখ্যা (Complementary Numerals )

    পূরণবাচক/ক্রমবাচক সংখ্যা(Complementary Numerals ) হল ভাষাতত্ত্বে সেই সমস্ত শব্দ যারা কোনো সমষ্টির বিভিন্ন উপাদানের ক্রমিক অবস্থান বর্ণনা করে।[১][২] এই অবস্থান নির্ণয়ের মাপকাঠি হতে পারে আয়তন, গুরুত্ব, বয়স প্রভৃতি যে কোনো বিষয়। বাংলায় কতকগুলি নির্দিষ্ট বিশেষণ পদ এই কাজটি করে থাকে, যথা প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ ইত্যাদি।

    সংখ্যাবাচক শব্দের সাথে এদের পার্থক্য হল এই যে, এরা উদ্দিষ্ট উপাদানের পরিমাণ নির্দেশ করে না।

    বাংলা

    (Complementary Numerals )বাংলায় সংখ্যার সাথে নির্দিষ্ট কিছু বিভক্তি যোগ করে পূরণবাচক পদ লেখা যেতে পারে, যেমন ১ম, ২য়, ৩য়, ৪র্থ, ১০ম, ১১শ ইত্যাদি। তবে সাধারণত এই পদ্ধতি ৩৮শ (অষ্টাত্রিংশ) এর পরবর্তী সংখ্যাগুলির ক্ষেত্রে প্রচলিত নয়। তারিখ লেখার ক্ষেত্রে পয়লা, দোসরা, তেসরা, চৌঠা, পাঁচই, ছউই প্রভৃতি শব্দগুলি ব্যবহৃত হয়। এই পদ্ধতিতে আঠারোই (১৮ই) এর পর থেকে বাকি পূরণবাচক পদগুলি সংখ্যাবাচক শব্দের সাথে ‘শে’ যোগ করে নির্ণয় করা হয়ে থাকে।

    পূরণবাচক সংখ্যা (Complementary Numerals )

    ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত সংখ্যা

    সংখ্যাসংখ্যাবাচক পদপূরণবাচক পদসংখ্যাসংখ্যাবাচক পদপূরণবাচক পদসংখ্যাসংখ্যাবাচক পদপূরণবাচক পদ
    একপ্রথম৩৫পঁয়ত্রিশপঞ্চত্রিংশ৬৯ঊনসত্তরঊনসপ্ততি
    দুইদ্বিতীয়৩৬ছত্রিশষট্‌ত্রিংশ৭০সত্তরসপ্ততি
    তিনতৃতীয়৩৭সাঁইত্রিশসপ্তত্রিংশ৭১একাত্তরএকসপ্ততি
    চারচতুর্থ৩৮আটত্রিশঅষ্টাত্রিংশ৭২বাহাত্তরদ্বিসপ্ততি
    পাঁচপঞ্চম৩৯ঊনচল্লিশঊনচত্বারিংশ৭৩তিয়াত্তরত্রিসপ্ততি
    ছয়ষষ্ঠ৪০চল্লিশচত্বারিংশ৭৪চুয়াত্তরচতুঃসপ্ততি
    সাতসপ্তম৪১একচল্লিশএকচত্বারিংশ৭৫পঁচাত্তরপঞ্চসপ্ততি
    আটঅষ্টম৪২বিয়াল্লিশদ্বিচত্বারিংশ৭৬ছিয়াত্তরষট্‌সপ্ততি
    নয়নবম৪৩তেতাল্লিশত্রয়শ্চত্বারিংশ৭৭সাতাত্তরসপ্তসপ্ততি
    ১০দশদশম৪৪চুয়াল্লিশচতুঃচত্বারিংশ৭৮আটাত্তরঅষ্টসপ্ততি
    ১১এগারোএকাদশ৪৫পঁয়তাল্লিশপঞ্চচত্বারিংশ৭৯ঊনআশিঊনাশীতি
    ১২বারোদ্বাদশ৪৬ছেচল্লিশষট্‌চত্বারিংশ৮০আশিঅশীতি
    ১৩তেরোত্রয়োদশ৪৭সাতচল্লিশসপ্তচত্বারিংশ৮১একাশিএকাশীতি
    ১৪চৌদ্দচতুর্দশ৪৮আটচল্লিশঅষ্টচত্বারিংশ৮২বিরাশিদ্ব্যশীতি
    ১৫পনেরোপঞ্চদশ৪৯ঊনপঞ্চাশঊনপঞ্চাশৎ৮৩তিরাশিত্র্যশীতি
    ১৬ষোলোষোড়শ৫০পঞ্চাশপঞ্চাশৎ৮৪চুরাশিচতুরশীতি
    ১৭সতেরোসপ্তদশ৫১একান্নএকপঞ্চাশৎ৮৫পঁচাশিপঞ্চাশীতি
    ১৮আঠারোঅষ্টাদশ৫২বাহান্ন/বায়ান্নদ্বিপঞ্চাশৎ৮৬ছিয়াশিষড়শীতি
    ১৯উনিশঊনবিংশ৫৩তিপ্পান্নত্রিপঞ্চাশৎ৮৭সাতাশিসপ্তাশীতি
    ২০বিশ/কুড়িবিংশ৫৪চুয়ান্নচতুঃপঞ্চাশৎ৮৮অষ্টআশিঅষ্টাশীতি
    ২১একুশএকবিংশ৫৫পঞ্চান্নপঞ্চপঞ্চাশৎ৮৯ঊননব্বইঊননবতি
    ২২বাইশদ্বাবিংশ৫৬ছাপ্পান্নষট্‌পঞ্চাশৎ৯০নব্বইনবতি
    ২৩তেইশত্রয়োবিংশ৫৭সাতান্নসপ্তপঞ্চাশৎ৯১একানব্বইএকনবতি
    ২৪চব্বিশচতুর্বিংশ৫৮আটান্নঅষ্টপঞ্চাশৎ৯২বিরানব্বইদ্বিনবতি
    ২৫পঁচিশপঞ্চবিংশ৫৯ঊনষাটঊনষষ্টি৯৩তিরানব্বইত্রিনবতি
    ২৬ছাব্বিশষট্‌বিংশ৬০ষাটষষ্টি৯৪চুরানব্বইচতুর্নবতি
    ২৭সাতাশসপ্তবিংশ৬১একষট্টিএকষষ্টি৯৫পঁচানব্বইপঞ্চনবতি
    ২৮আটাশঅষ্টাবিংশ৬২বাষট্টিদ্বিষষ্টি৯৬ছিয়ানব্বইষন্নবতি
    ২৯ঊনত্রিশঊনত্রিংশ৬৩তেষট্টিত্রিষষ্টি৯৭সাতানব্বইসপ্তনবতি
    ৩০ত্রিশত্রিংশ৬৪চৌষট্টিচতুঃষষ্টি৯৮আটানব্বইঅষ্টনবতি
    ৩১একত্রিশএকত্রিংশ৬৫পঁয়ষট্টিপঞ্চষষ্টি৯৯নিরানব্বইনবনবতি
    ৩২বত্রিশদ্বাত্রিংশ৬৬ছেষট্টিষট্‌ষষ্টি১০০একশএকশত
    ৩৩তেত্রিশত্রয়োত্রিংশ৬৭সাতষট্টিসপ্তষষ্টি
    ৩৪চৌত্রিশচতুর্ত্রিংশ৬৮আটষট্টিঅষ্টষষ্টি

    পূরণবাচক সংখ্যা (Complementary Numerals )

    পূরণবাচক সংখ্যা (Complementary Numerals )

    ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত সংখ্যা

    সংখ্যাসংখ্যাবাচক পদপূরণবাচক পদসংখ্যাসংখ্যাবাচক পদপূরণবাচক পদসংখ্যাসংখ্যাবাচক পদপূরণবাচক পদ
    একপ্রথম৩৫পঁয়ত্রিশপঞ্চত্রিংশ৬৯ঊনসত্তরঊনসপ্ততি
    দুইদ্বিতীয়৩৬ছত্রিশষট্‌ত্রিংশ৭০সত্তরসপ্ততি
    তিনতৃতীয়৩৭সাঁইত্রিশসপ্তত্রিংশ৭১একাত্তরএকসপ্ততি
    চারচতুর্থ৩৮আটত্রিশঅষ্টাত্রিংশ৭২বাহাত্তরদ্বিসপ্ততি
    পাঁচপঞ্চম৩৯ঊনচল্লিশঊনচত্বারিংশ৭৩তিয়াত্তরত্রিসপ্ততি
    ছয়ষষ্ঠ৪০চল্লিশচত্বারিংশ৭৪চুয়াত্তরচতুঃসপ্ততি
    সাতসপ্তম৪১একচল্লিশএকচত্বারিংশ৭৫পঁচাত্তরপঞ্চসপ্ততি
    আটঅষ্টম৪২বিয়াল্লিশদ্বিচত্বারিংশ৭৬ছিয়াত্তরষট্‌সপ্ততি
    নয়নবম৪৩তেতাল্লিশত্রয়শ্চত্বারিংশ৭৭সাতাত্তরসপ্তসপ্ততি
    ১০দশদশম৪৪চুয়াল্লিশচতুঃচত্বারিংশ৭৮আটাত্তরঅষ্টসপ্ততি
    ১১এগারোএকাদশ৪৫পঁয়তাল্লিশপঞ্চচত্বারিংশ৭৯ঊনআশিঊনাশীতি
    ১২বারোদ্বাদশ৪৬ছেচল্লিশষট্‌চত্বারিংশ৮০আশিঅশীতি
    ১৩তেরোত্রয়োদশ৪৭সাতচল্লিশসপ্তচত্বারিংশ৮১একাশিএকাশীতি
    ১৪চৌদ্দচতুর্দশ৪৮আটচল্লিশঅষ্টচত্বারিংশ৮২বিরাশিদ্ব্যশীতি
    ১৫পনেরোপঞ্চদশ৪৯ঊনপঞ্চাশঊনপঞ্চাশৎ৮৩তিরাশিত্র্যশীতি
    ১৬ষোলোষোড়শ৫০পঞ্চাশপঞ্চাশৎ৮৪চুরাশিচতুরশীতি
    ১৭সতেরোসপ্তদশ৫১একান্নএকপঞ্চাশৎ৮৫পঁচাশিপঞ্চাশীতি
    ১৮আঠারোঅষ্টাদশ৫২বাহান্ন/বায়ান্নদ্বিপঞ্চাশৎ৮৬ছিয়াশিষড়শীতি
    ১৯উনিশঊনবিংশ৫৩তিপ্পান্নত্রিপঞ্চাশৎ৮৭সাতাশিসপ্তাশীতি
    ২০বিশ/কুড়িবিংশ৫৪চুয়ান্নচতুঃপঞ্চাশৎ৮৮অষ্টআশিঅষ্টাশীতি
    ২১একুশএকবিংশ৫৫পঞ্চান্নপঞ্চপঞ্চাশৎ৮৯ঊননব্বইঊননবতি
    ২২বাইশদ্বাবিংশ৫৬ছাপ্পান্নষট্‌পঞ্চাশৎ৯০নব্বইনবতি
    ২৩তেইশত্রয়োবিংশ৫৭সাতান্নসপ্তপঞ্চাশৎ৯১একানব্বইএকনবতি
    ২৪চব্বিশচতুর্বিংশ৫৮আটান্নঅষ্টপঞ্চাশৎ৯২বিরানব্বইদ্বিনবতি
    ২৫পঁচিশপঞ্চবিংশ৫৯ঊনষাটঊনষষ্টি৯৩তিরানব্বইত্রিনবতি
    ২৬ছাব্বিশষট্‌বিংশ৬০ষাটষষ্টি৯৪চুরানব্বইচতুর্নবতি
    ২৭সাতাশসপ্তবিংশ৬১একষট্টিএকষষ্টি৯৫পঁচানব্বইপঞ্চনবতি
    ২৮আটাশঅষ্টাবিংশ৬২বাষট্টিদ্বিষষ্টি৯৬ছিয়ানব্বইষন্নবতি
    ২৯ঊনত্রিশঊনত্রিংশ৬৩তেষট্টিত্রিষষ্টি৯৭সাতানব্বইসপ্তনবতি
    ৩০ত্রিশত্রিংশ৬৪চৌষট্টিচতুঃষষ্টি৯৮আটানব্বইঅষ্টনবতি
    ৩১একত্রিশএকত্রিংশ৬৫পঁয়ষট্টিপঞ্চষষ্টি৯৯নিরানব্বইনবনবতি
    ৩২বত্রিশদ্বাত্রিংশ৬৬ছেষট্টিষট্‌ষষ্টি১০০একশএকশত
    ৩৩তেত্রিশত্রয়োত্রিংশ৬৭সাতষট্টিসপ্তষষ্টি
    ৩৪চৌত্রিশচতুর্ত্রিংশ৬৮আটষট্টিঅষ্টষষ্টি